১৩ ডিসেম্বর ২০১৭ সালে আমি রইচুদ্দিন মোহাম্মদ আবুল খায়ের ঢালী ওরফে ভাঁড়কে আমার ফ্রেন্ডলিস্ট থেকে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে আমার ফেসবুক ফ্রেন্ডলিস্ট থেকে বের করে দিয়েছি। কারণ ক্রমাগত ছাগলের মত ম্যাঁ ম্যাঁ করে বিরক্তির উদ্রেক করেছে সে। আনফলো করে রাখার পরেও এর ওর আলাপের সূত্রে তার নিম্নমানের ফতোয়া চোখের সামনে আসলে বিরক্ত লাগে। এর মধ্যে একদিন দেখি ব্যভিচারী জানোয়ারটা ব্যভিচারের পক্ষে নির্লজ্জ ওকালতি করছে। সে কারণে ঘাড় ধাক্কা দিতে বাধ্য হলাম। মানে ফ্রেন্ডলিস্ট আবর্জনামুক্ত করলাম। মুক্ত করে নিম্মোক্ত স্ট্যাটাসটি দিয়েছিলাম। আনফ্রেন্ড করার আগে রইচুদ্দিন ছোটলোকের ওয়ালে গিয়ে লিখে এসেছিলাম কেন আনফ্রেন্ড করলাম। ছোটলোক সেই বক্তব্যের কোন জবাব দেয়নি। বরং চোরের মত তা ডিলিট করে দাঁত কেলিয়ে বেড়াচ্ছে। শরম লজ্জা তো নেইই পশুটার। এক বছর মেয়াদী প্রেম করে বিজ্ঞাপন দেয়া সাইকোপ্যাথিক বলদ আর কি উত্তর দেবে। এ পারে কেবল কামড় দিতে । হিহিহি।
২।
রইচুদ্দিন ঢালীরে আনফ্রেন্ড করলাম মাত্র। এর কারণ তার ভাঁড়ামো অসহ্য পর্যায়ের চলে গেছে। ফেসবুকে আসি একটু দিন দুনিয়া জানতে, মনটা ভাল করতে বা তথ্য পেতে। কিন্তু এসেই যদি দেখি একটা বুড়ো ছাগলের অনবরত বিরক্তিকর ল্যাঁদানো তবে কেমন বিরক্তি আসে বলেন! এরমধ্যে এই সাইকোর অধিকাংশ কথাবার্তা তার যৌনবিকারগ্রস্ততার বেহায়া প্রকাশ। নির্বিচারে জানোয়ারের মত ব্যভিচারকে যে জাস্টিফাইড করতে চায় এবং তার সস্তা ভাঁড়ামো দিয়ে কিছু নারীকে ভাঁড়খাদ্যে পরিণত করার প্রকল্প চালিয়ে যায়। এটা অসহ্য। এই বিকৃতমস্তিষ্কের আবর্জনাটাকে নিয়ে ঘেন্না করছে কিছু লিখতে। কি আর করা আনফ্রেন্ড করে ছাগলামীর চেইন রিএকশন থেকে নিস্তার পেলাম। আনফ্রেন্ড করার পূর্বে রইছুদ্দিন ঢালীর প্রতি নিম্নোক্ত কথা লিখিয়া তাকে ঘাড়ধাক্কা দিয়ে বের করে চলে আসছি।
৩।
আপনার মত রুচিহীন খাসলাতের অপদার্থের যে 'রুচি' বলে কিছু আছে এটা ভেবে শঙ্কিত হচ্ছি। নিজের ধামা নিজে ধরা ও অযোগ্যতার ঢোল পেটানো এবং যৌনবিকারগ্রস্ত বিকৃত মানসিকতার বেহায়া ও রুচিহীন প্রকাশের জন্য আপনাকে আমার ফ্রেন্ডলিস্ট থেকে ঘাড়ধাক্কা দিয়ে বের করে দিলাম। বছর দুয়েক আগে যে বই বেচার কথা বলে টাকা নিছেন ঐটা ভিক্ষা দিয়ে গেলাম। যেহেতু ভিক্ষুকেরও লজ্জা আছে যা আপনার নাই সেহেতু ভিক্ষার বিকল্প শব্দ ব্যবহার করা উচিত ছিল। আপনারে চিনি ছফার সাক্ষাত্কার পড়ে, এর বাইরে আপনারে অশিক্ষিতদের মত একটা অভদ্র মনে হয়েছে যার আলাপ ও আচরণ ও দর্শন বিষয়ে ন্যূনতম জ্ঞান নাই।যার লেখাকে মনে হয়েছে ছ্যাভলামী। আপনার মধ্যে না আছে কবিত্ব, না কোন প্রজ্ঞা। আছে তীব্র ছোটলোকি ও নির্লজ্জতা। ছোটকবি বলতে রহুচুদ্দিন ঢালিকেই বুঝায়। যাহোক, গবেষণার কাজে ব্যস্ত থাকায় ফেসবুকে অনিয়মিত ছিলাম। আপনাকে এই বছর তিনেক ফ্রেন্ডলিস্টে রাখছিলাম ভাঁড়ামো দেখতে। ভাঁড় হিসেবে আপনি বিরক্তিকর ও বমির উদ্রেককারী। তবে বিকৃত আচরণের মাধ্যমে যে ভাঁড়ামী শুরু করেছেন তা সত্যিই অসুস্থতার প্রকাশ। চালায় যান। একাডেমিক গবেষণায় ব্যস্ত আছি, ভাঁড়ামো আর সহ্য হচ্ছেনা হে ঢালী ভাঁড়। সে কারণে আনফ্রেন্ড করে দিলাম। ভাঁড়ামী নির্বিঘ্নে চালিয়ে যান। যদিও আমার কোন প্রশ্নের জবাব দেয়ার মত জ্ঞান বা বুদ্ধি বা যুক্তি কোন কিছুই আপনার মত অশিক্ষিত, অপদার্থ, ভিক্ষুক শ্রেণীর ছোটলোকের ছিলনা।
0 Comments