SITE এর প্রতিষ্ঠাতা রিতা কেইটজ(Rita Katz) হচ্ছেন জন্মসূত্রে আরব ইহুদী
এবং কট্রর ইহুদীবাদে বিশ্বাসী।ইরাক থেকে এর পরিবারকে ইসরাঈলের হয়ে
গোয়েন্দাগিরির অভিযোগে সাদ্দাম হোসেন বহিষ্কার করে। তার পিতাকে প্রকাশ্যে
ফাঁসি দেয়া হয়।পৃথিবীর সবচেয়ে বর্বর ও বর্ণবাদী বাহিনী Israeli Defense
Force-IDF এর হয়ে যুদ্ধ করেছে আরবী ভাষায় পারদর্শী এই ইহুদী নারী।একসময়
ইরানে পালিয়ে সেখান থেকে ইসনরাঈলে ফিরে আসা এই নারী সত্য তথ্য দেবে এটা
ভাবে কিভাবে এদেশের লোকে বা সাংবাদিক পরিচয়ধারী জাতীয়তাবোধহীন গোষ্ঠী?এর
কাজই হচ্ছে সারাবিশ্বের মুসলমানদের টেররিস্ট হিসেবে দেখিয়ে আমেরিকা ও
ন্যাটোর জন্য নতুন War Front খুলে পৃথিবীকে অশান্ত রাখা।পৃথিবীর অন্যতম
প্রধান মুসলিম রাষ্ট্র বাংলাদেশকে তাই আইএসের পৃষ্ঠপোষক হিসেবে এই ভন্ড
রিতা কেইটজ প্রমাণ করতে চায়।কারণ বাংলাদেশ ইসরাঈলকে আজো স্বীকৃতি
দেইনি।আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে
ফিলিস্তিনের পক্ষ নেয়ায় ইসরাঈলের কঠোর সমালোচক হিসেবে জায়োনিস্টদের
বিরাগভাজন।আবার আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে বাংলাদেশ এখন
ইরান,রাশিয়া,ভারত,ব্রাজিল ব্লকে তথা ইসরাঈল ও যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী পক্ষে।
আমাদের দেশের যেসকল সংবাদমাধ্যম সাইটের স্ক্রিনশট দিয়ে আইএস সম্পৃক্ততা প্রমাণ করতে চাচ্ছে এরা বাংলাদেশের চরম বিরোধীশক্তি। এরা "সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ " নামের সন্ত্রাসী প্রকল্প বাংলাদেশে টেনে আনতে চায়।এরা সাইটের পুরো সংবাদটিও পড়ে দেখেছে কি না তা নিয়ে আমার সন্দেহ আছে।সংবাদটির কারণ ভেতরে ঢুকতে ডলার পে বা লগ ইন করতে হচ্ছে।কপিপেস্টে অভস্ত বাংলাদেশের এই সাংবাদিকগোষ্ঠি তা করবেনা এটাই স্বাভািবক। সবগুলো প্রোপাগান্ডা সংবাদেই একই স্ক্রিনশট এবং SITE এর অপপ্রচার এদেশকে এরা সম্মিলিতভাবে গেলাতে চাচ্ছে।সকলে সাবধান থাকুন।দেশের বিরুদ্ধে বড় ধরনের ষড়যন্ত্র হচ্ছে।জায়োনিস্ট অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের নিরাপত্তার অজুহাতে ট্যুর স্থগিত এবং তার দুদিন পর কূটনীতিপাড়ায় NATOভুক্ত ইতালীর নাগরিক হত্যা এবং ইহুদীনিয়ন্ত্রিত SITE এর বাংলাদেশে IS এর উপস্থিতি জানান দেয়া একই সূত্রে গাঁথা কি না সেটি খতিয়ে দেখার সময় এসেছে।
সিজারে তাভেল্লা হত্যায় জড়িত প্রকৃত সন্ত্রাসীকে গ্রেফতার করা হোক।কারা সন্ত্রাসী এটা বাংলাদেশের গোয়েন্দারাই বের করতে সক্ষম।শ্বেতাঙ্গ শ্যাম চাচাদের এখানে ডেকে আনার পাঁয়তারা করা চলবেনা।এই দেশের মানুষ শান্তিপ্রিয়।এখানে বর্বর ও ধুম্রজাল সৃষ্টিকারী আইএসের যেমন স্থান নেই তেমনই সাম্রাজ্যবাদী ও ড্রোন হামলা চালিয়ে অন্যের ভূখন্ড ধ্বংসকারী ইউরোপীয় বলদর্পী ও আমেরিকার স্থান নেই। দেশ ও মানুষের নিরাপত্তায় সত্য উন্মোচিত হোক।মিথ্যা ও অপপ্রচার ধ্বংস হোক।বাংলাদেশ দীর্ঘজীবী হোক।
আমাদের দেশের যেসকল সংবাদমাধ্যম সাইটের স্ক্রিনশট দিয়ে আইএস সম্পৃক্ততা প্রমাণ করতে চাচ্ছে এরা বাংলাদেশের চরম বিরোধীশক্তি। এরা "সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ " নামের সন্ত্রাসী প্রকল্প বাংলাদেশে টেনে আনতে চায়।এরা সাইটের পুরো সংবাদটিও পড়ে দেখেছে কি না তা নিয়ে আমার সন্দেহ আছে।সংবাদটির কারণ ভেতরে ঢুকতে ডলার পে বা লগ ইন করতে হচ্ছে।কপিপেস্টে অভস্ত বাংলাদেশের এই সাংবাদিকগোষ্ঠি তা করবেনা এটাই স্বাভািবক। সবগুলো প্রোপাগান্ডা সংবাদেই একই স্ক্রিনশট এবং SITE এর অপপ্রচার এদেশকে এরা সম্মিলিতভাবে গেলাতে চাচ্ছে।সকলে সাবধান থাকুন।দেশের বিরুদ্ধে বড় ধরনের ষড়যন্ত্র হচ্ছে।জায়োনিস্ট অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের নিরাপত্তার অজুহাতে ট্যুর স্থগিত এবং তার দুদিন পর কূটনীতিপাড়ায় NATOভুক্ত ইতালীর নাগরিক হত্যা এবং ইহুদীনিয়ন্ত্রিত SITE এর বাংলাদেশে IS এর উপস্থিতি জানান দেয়া একই সূত্রে গাঁথা কি না সেটি খতিয়ে দেখার সময় এসেছে।
সিজারে তাভেল্লা হত্যায় জড়িত প্রকৃত সন্ত্রাসীকে গ্রেফতার করা হোক।কারা সন্ত্রাসী এটা বাংলাদেশের গোয়েন্দারাই বের করতে সক্ষম।শ্বেতাঙ্গ শ্যাম চাচাদের এখানে ডেকে আনার পাঁয়তারা করা চলবেনা।এই দেশের মানুষ শান্তিপ্রিয়।এখানে বর্বর ও ধুম্রজাল সৃষ্টিকারী আইএসের যেমন স্থান নেই তেমনই সাম্রাজ্যবাদী ও ড্রোন হামলা চালিয়ে অন্যের ভূখন্ড ধ্বংসকারী ইউরোপীয় বলদর্পী ও আমেরিকার স্থান নেই। দেশ ও মানুষের নিরাপত্তায় সত্য উন্মোচিত হোক।মিথ্যা ও অপপ্রচার ধ্বংস হোক।বাংলাদেশ দীর্ঘজীবী হোক।
0 Comments