পৃথিবীর সবচেয়ে দুর্ধর্ষ এবং ভয়ঙ্কর পুরুষতান্ত্রিক প্রাণীর নাম 'নারীবাদী' ।
কিভাবে? চলুন একটু আলোচনা করি।
এসব নারীবাদীকে বোঝাতে আমি পুরুষতান্ত্রিক নারীবাদী (এই শব্দ ও ধারনাটি
সম্পূর্ণভাবে আমার মাথা থেকে এসেছে।আশা করি ভবিষ্যতে এটা নিয়ে আমি কাজ
করবো।) শব্দযুগল ব্যবহার করবো। এরা মুখে বড় গলায় বলে ও লিখে প্রকাশ
করে-নারীকে পুরুষের শৃঙ্খল থেকে মুক্ত করতে হবে এবং
শব্দ,কর্মক্ষেত্র,আচরণগত ও দাসত্ত্ব ছেড়ে নারীকে বেরিয়ে আসতে হবে।তারপর
শুরু করে নারীর ধর্ম ছেড়ে কথিত ভোগবাদী পুরুষধর্মে(Masculinism)
ধর্মান্তরকরণ প্রক্রিয়া।
এরা বলে-
পুরুষ যা পরিধান করে তা নারী কেন পরতে পারবেনা?
পুরুষের কাজ নারী কেন করতে পারবেনা?
পুরুষকে যা বলে ডাকা হয় তা কেন নারীকে ডাকা হবেনা?
'পুরুষের মত' কেন নারী হতে পারবেনা?
এসব বলে এরা নারীর মস্তিষ্কে একটি পুরুষ উপনিবেশ (Man colony) তৈরি করে।তারপর পুরুষের প্যান্ট,শার্ট,টিশার্ট,বেল্ট,ক্যাপ নারীকে পরিয়ে 'শতবছরের শৃঙ্খল'ভেঙে ফেলে (?!?)।অথচ প্রকৃতপক্ষে এরা নারীর স্বকীয় পোশাককে বিলুপ্ত করে নারীকে পুরুষের পোশাক পরিধান করতে বাধ্য করেছে এবং গোপনে পুরুষের পরিধেয়কে উত্কৃষ্ট বলে সমাজে একচেটিয়ে তা Promote করছে।কি ভয়ঙ্কর পুরুষ আধিপত্যবাদ!এই প্রবণতা প্রায় সব নারীবাদীর মধ্যে আছে।এমন কি নারী নারীবাদীও এই দলে আছে।অথচ যদি কেউ পোশাকের ক্ষেত্রে সত্যিকার নারী স্বাধীনতা চায় তবে সে তিনটি কাজ করতে পারে:-
ক. নারীর নিজস্ব পোশাককেই নারী সমাজের Iconic Cloth হিসেবে প্রচার ও প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা
খ. আবহমানকালের পোশাককে পুরুষ আরোপিত মনে হলে নতুন কোন পোশাক ব্যবহারে উত্সাহ এবং
গ. যদি নারীর দৃষ্টিভঙ্গী আধিপত্য প্রতিষ্ঠা হয় তবে অবশ্যই পুরুষকে নারীর পোশাক পরতে উদ্বুদ্ধ করা।নারী জাতীয়তাবাদটি এভাবে আসবে যে 'আমরা কেন পুরুষের পোশাক পরবো,আমাদের কি ঠেকা পড়েছে?পরলে পুরুষ আমাদেরটা পরুক'।
অথচ অপ্রিয় হলেও সত্য উপরের তিনটি ব্যবস্থার কোনটিই কোন নারীবাদী নেয়না।সে বরং পুরুষের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে নারীবাদী মুখোশে নারীর পোশাকের অধিকার ও স্বাতন্ত্রতা পুরুষের কাছে বিকিয়ে দেয় । পোশাক নারীর সাংষ্কৃতিক মুক্তির জন্য গুরুত্ত্বপূর্ণ।এই পোশাক পরিধানে ক্রমেই নারী পুরুষের ফাঁদে পা দিচ্ছে,নিজের পোশাককে করছে বিলুপ্ত এবং পুরুষতন্ত্রের (Patriarchy) নিরব ঘাতক প্রতিনিধি নারীবাদীরা সব নারীদের নিজস্ব পোশাক ব্যবস্থাপনাকে বিলুপ্ত করে পুরুষের আরোপিত পোশাকে নিমজ্জিত করছে।এটি নারীর প্রতি বন্ধুর বেশে অদৃশ্য পুরুষতান্ত্রিকতার প্রয়োগ ছাড়া কি?
ঘাতক-২
নারীবাদী নামের নারীর গুপ্তঘাতকেরা বলে,'নারী কেন পুরুষের মত চুল ছোট করতে পারবেনা ?' যা একটি পুরুষাধিপত্যবাদী বক্তব্য।এর দ্বারাও নারীকে বোঝানো হয় নারীর লম্বা চুলের চেয়ে পুরুষের ছোট চুল উত্তম।অথচ এরা নারী মুক্তির কথা ভাবলে বরং সমাজে নারীর বড় চুলের দিকে পুরুষকে আমন্ত্রণ জানাতো।নারীর বড় চুলকে হয় উত্তম না হয় পুরুষের সমকক্ষ বলতো।অথবা এরা বলতে পারতো,যার যেমন ইচ্ছে চুল রাখবে।অথচ এরা বলে,নারী ছোটচুল রেখে পুরুষতান্ত্রিক সমাজকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দেয় যা একটি পুরুষতান্ত্রিক মিথ্যা অপপ্রচার ছাড়া কিছু নয়।
ঘাতক-৩
নারীবাদীরা সবসময় এটা বলে 'পুরুষের কাজ নারী করতে পারবেনা কেন ?'অথচ এদের বলা উচিত ছিল 'নারী সব কাজ করার সক্ষমতা রাখে এবং পুরুষ সে দক্ষতা রাখেনা।পারলে পুরুষ নারী সাধারণত যা করে তা করে দেখাক।'কিন্তু নারীবাদীরা কাজের ক্ষেত্রেও পুরুষতান্ত্রিকতা ধারন করে তা প্রসারে নেমেছে।প্রকৃতপক্ষে নারী ও পুরুষ উভয়ের কাজের সীমাবদ্ধতা আছে।এই সীমাবদ্ধতাকে ডিঙিয়ে কে কতটা সাবলীলভাবে কাজ করতে পারে সেটিই আলোচনার দাবি রাখে।অথচ পুরুষতান্ত্রিক নারীবাদীরা সেটা না করে পুরুষের কাজে নারীকে ঢালাওভাবে উত্সাহিত করছে এবং নারীর নিজস্ব কর্মক্ষেত্র ও কর্মপন্থাকে অবজ্ঞা করছে ।এই পুরুষের প্রতিনিধি ছদ্মবেশী নারীর শত্রু নারীবাদীরা নারীর গর্ভধারনকে নারীর দুর্বলতা বলে প্রচার করে যা তীব্র অসত্য।সত্যি বলতে এই একটি কাজের কাছেই পুরুষ ম্লান হয়ে নারীর পদানত হয়।নারীর শত্রু নারীবাদী তা স্বীকার করেনা।
ঘাতক-৪
শব্দ বা সম্বোধনের ক্ষেত্রে পুরুষতান্ত্রিক নারীবাদীরা আরো ভয়ঙ্কর এবং আরো বিভত্স।এরা নারীর পরিচয় বোঝাতে ব্যবহৃত পৃথক শব্দসমষ্টিকে পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত করতে চায়।এরা বলে,রাজা ও রানী পার্থক্য না করে সবাইকে রাজা ডাকতে।পুরুষকে 'স্যার' ও নারীকে 'ম্যাডাম' না বলে উভয়কে 'স্যার' বলতে ; নারীর পরিচয়সূচক নেত্রী কেটে দিয়ে 'নেতা বা সভানেতাকে' প্রতিষ্টিত করতে,নারীর বান্ধবীকে কেটে পুরুষের বন্ধুকে চালিয়ে দিতে ইত্যাদি।এসব শব্দ স্পষ্টরূপে পুরুষ আধিপত্যের প্রকাশক যেটা পুরুষের প্রতিনিধি হিসেবে নারীবাদীরা প্রচার ও প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করে যাচ্ছে।আসলে নারীবাদীরা বলতে পারতো হয় নারীকে রানী,ম্যাডাম ও বান্ধবী বলতে হবে তা না হলে পুরুষকে পরিচয় দিতে হবে রানী,ম্যাডাম,শিক্ষিকা,উপস্থাপিকা,অভিনেত্রী,চেয়ারওমেন বা বান্ধবী হিসেবে।যদি আরো বেশি নারীবাদী হয় তবে বলতে পারে-এতবছর পুরুষের সম্বোধন চলেছে এবার নারীর সম্বোধন চলবে।অথচ নারীবাদী নামধারী পুরুষের অবতারগুলো এসবের ধার ধারেনা।এরা পুরুষের সেবাদাস হিসেবে নারীকে পুরুষকরণের দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা নিয়েছে,অথচ পুরুষকে পুরুষই রেখেছে স্বসম্মানে।
ঘাতক-৫
পুরুষতান্ত্রিক নারীবাদীরা সর্বদা পুরুষের জয়গান করে।তাদের কথায়,লেখায়,কাজে ও গবেষণায় 'পুরুষের উত্কৃষ্টতা' ফুটে ওঠে।নারীর প্রতি এরাই দুর্বলতা আরোপ করে নারীর মনোজগতে পুরুষের উপনিবেশ তৈরি করে।এরা নারীকে নিজের স্বকীয়তা বিলীন করে 'পুরুষকরণের' প্রতি উত্সাহিত করে।নারীর মগজে সর্বক্ষেত্র হীনমন্যতা,অবিশ্বাস ও কাল্পনিক বৈষম্যের চিত্র ফুটিয়ে তোলে।ফলে নারী সব পুরুষের প্রতি দ্বন্দ্ব পোষণ করে এবং সৃজনশীলতা ছেড়ে পুরুষ হওয়ার প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়।আর এর সুযোগে ভোগ ও নব্য পুঁজির সন্ধান পায় পুরুষ ।
পুরুষতান্ত্রিক নারীবাদী হইতে সাবধান,হে নারী ।
এরা বলে-
পুরুষ যা পরিধান করে তা নারী কেন পরতে পারবেনা?
পুরুষের কাজ নারী কেন করতে পারবেনা?
পুরুষকে যা বলে ডাকা হয় তা কেন নারীকে ডাকা হবেনা?
'পুরুষের মত' কেন নারী হতে পারবেনা?
এসব বলে এরা নারীর মস্তিষ্কে একটি পুরুষ উপনিবেশ (Man colony) তৈরি করে।তারপর পুরুষের প্যান্ট,শার্ট,টিশার্ট,বেল্ট,ক্যাপ নারীকে পরিয়ে 'শতবছরের শৃঙ্খল'ভেঙে ফেলে (?!?)।অথচ প্রকৃতপক্ষে এরা নারীর স্বকীয় পোশাককে বিলুপ্ত করে নারীকে পুরুষের পোশাক পরিধান করতে বাধ্য করেছে এবং গোপনে পুরুষের পরিধেয়কে উত্কৃষ্ট বলে সমাজে একচেটিয়ে তা Promote করছে।কি ভয়ঙ্কর পুরুষ আধিপত্যবাদ!এই প্রবণতা প্রায় সব নারীবাদীর মধ্যে আছে।এমন কি নারী নারীবাদীও এই দলে আছে।অথচ যদি কেউ পোশাকের ক্ষেত্রে সত্যিকার নারী স্বাধীনতা চায় তবে সে তিনটি কাজ করতে পারে:-
ক. নারীর নিজস্ব পোশাককেই নারী সমাজের Iconic Cloth হিসেবে প্রচার ও প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা
খ. আবহমানকালের পোশাককে পুরুষ আরোপিত মনে হলে নতুন কোন পোশাক ব্যবহারে উত্সাহ এবং
গ. যদি নারীর দৃষ্টিভঙ্গী আধিপত্য প্রতিষ্ঠা হয় তবে অবশ্যই পুরুষকে নারীর পোশাক পরতে উদ্বুদ্ধ করা।নারী জাতীয়তাবাদটি এভাবে আসবে যে 'আমরা কেন পুরুষের পোশাক পরবো,আমাদের কি ঠেকা পড়েছে?পরলে পুরুষ আমাদেরটা পরুক'।
অথচ অপ্রিয় হলেও সত্য উপরের তিনটি ব্যবস্থার কোনটিই কোন নারীবাদী নেয়না।সে বরং পুরুষের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে নারীবাদী মুখোশে নারীর পোশাকের অধিকার ও স্বাতন্ত্রতা পুরুষের কাছে বিকিয়ে দেয় । পোশাক নারীর সাংষ্কৃতিক মুক্তির জন্য গুরুত্ত্বপূর্ণ।এই পোশাক পরিধানে ক্রমেই নারী পুরুষের ফাঁদে পা দিচ্ছে,নিজের পোশাককে করছে বিলুপ্ত এবং পুরুষতন্ত্রের (Patriarchy) নিরব ঘাতক প্রতিনিধি নারীবাদীরা সব নারীদের নিজস্ব পোশাক ব্যবস্থাপনাকে বিলুপ্ত করে পুরুষের আরোপিত পোশাকে নিমজ্জিত করছে।এটি নারীর প্রতি বন্ধুর বেশে অদৃশ্য পুরুষতান্ত্রিকতার প্রয়োগ ছাড়া কি?
ঘাতক-২
নারীবাদী নামের নারীর গুপ্তঘাতকেরা বলে,'নারী কেন পুরুষের মত চুল ছোট করতে পারবেনা ?' যা একটি পুরুষাধিপত্যবাদী বক্তব্য।এর দ্বারাও নারীকে বোঝানো হয় নারীর লম্বা চুলের চেয়ে পুরুষের ছোট চুল উত্তম।অথচ এরা নারী মুক্তির কথা ভাবলে বরং সমাজে নারীর বড় চুলের দিকে পুরুষকে আমন্ত্রণ জানাতো।নারীর বড় চুলকে হয় উত্তম না হয় পুরুষের সমকক্ষ বলতো।অথবা এরা বলতে পারতো,যার যেমন ইচ্ছে চুল রাখবে।অথচ এরা বলে,নারী ছোটচুল রেখে পুরুষতান্ত্রিক সমাজকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দেয় যা একটি পুরুষতান্ত্রিক মিথ্যা অপপ্রচার ছাড়া কিছু নয়।
ঘাতক-৩
নারীবাদীরা সবসময় এটা বলে 'পুরুষের কাজ নারী করতে পারবেনা কেন ?'অথচ এদের বলা উচিত ছিল 'নারী সব কাজ করার সক্ষমতা রাখে এবং পুরুষ সে দক্ষতা রাখেনা।পারলে পুরুষ নারী সাধারণত যা করে তা করে দেখাক।'কিন্তু নারীবাদীরা কাজের ক্ষেত্রেও পুরুষতান্ত্রিকতা ধারন করে তা প্রসারে নেমেছে।প্রকৃতপক্ষে নারী ও পুরুষ উভয়ের কাজের সীমাবদ্ধতা আছে।এই সীমাবদ্ধতাকে ডিঙিয়ে কে কতটা সাবলীলভাবে কাজ করতে পারে সেটিই আলোচনার দাবি রাখে।অথচ পুরুষতান্ত্রিক নারীবাদীরা সেটা না করে পুরুষের কাজে নারীকে ঢালাওভাবে উত্সাহিত করছে এবং নারীর নিজস্ব কর্মক্ষেত্র ও কর্মপন্থাকে অবজ্ঞা করছে ।এই পুরুষের প্রতিনিধি ছদ্মবেশী নারীর শত্রু নারীবাদীরা নারীর গর্ভধারনকে নারীর দুর্বলতা বলে প্রচার করে যা তীব্র অসত্য।সত্যি বলতে এই একটি কাজের কাছেই পুরুষ ম্লান হয়ে নারীর পদানত হয়।নারীর শত্রু নারীবাদী তা স্বীকার করেনা।
ঘাতক-৪
শব্দ বা সম্বোধনের ক্ষেত্রে পুরুষতান্ত্রিক নারীবাদীরা আরো ভয়ঙ্কর এবং আরো বিভত্স।এরা নারীর পরিচয় বোঝাতে ব্যবহৃত পৃথক শব্দসমষ্টিকে পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত করতে চায়।এরা বলে,রাজা ও রানী পার্থক্য না করে সবাইকে রাজা ডাকতে।পুরুষকে 'স্যার' ও নারীকে 'ম্যাডাম' না বলে উভয়কে 'স্যার' বলতে ; নারীর পরিচয়সূচক নেত্রী কেটে দিয়ে 'নেতা বা সভানেতাকে' প্রতিষ্টিত করতে,নারীর বান্ধবীকে কেটে পুরুষের বন্ধুকে চালিয়ে দিতে ইত্যাদি।এসব শব্দ স্পষ্টরূপে পুরুষ আধিপত্যের প্রকাশক যেটা পুরুষের প্রতিনিধি হিসেবে নারীবাদীরা প্রচার ও প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করে যাচ্ছে।আসলে নারীবাদীরা বলতে পারতো হয় নারীকে রানী,ম্যাডাম ও বান্ধবী বলতে হবে তা না হলে পুরুষকে পরিচয় দিতে হবে রানী,ম্যাডাম,শিক্ষিকা,উপস্থাপিকা,অভিনেত্রী,চেয়ারওমেন বা বান্ধবী হিসেবে।যদি আরো বেশি নারীবাদী হয় তবে বলতে পারে-এতবছর পুরুষের সম্বোধন চলেছে এবার নারীর সম্বোধন চলবে।অথচ নারীবাদী নামধারী পুরুষের অবতারগুলো এসবের ধার ধারেনা।এরা পুরুষের সেবাদাস হিসেবে নারীকে পুরুষকরণের দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা নিয়েছে,অথচ পুরুষকে পুরুষই রেখেছে স্বসম্মানে।
ঘাতক-৫
পুরুষতান্ত্রিক নারীবাদীরা সর্বদা পুরুষের জয়গান করে।তাদের কথায়,লেখায়,কাজে ও গবেষণায় 'পুরুষের উত্কৃষ্টতা' ফুটে ওঠে।নারীর প্রতি এরাই দুর্বলতা আরোপ করে নারীর মনোজগতে পুরুষের উপনিবেশ তৈরি করে।এরা নারীকে নিজের স্বকীয়তা বিলীন করে 'পুরুষকরণের' প্রতি উত্সাহিত করে।নারীর মগজে সর্বক্ষেত্র হীনমন্যতা,অবিশ্বাস ও কাল্পনিক বৈষম্যের চিত্র ফুটিয়ে তোলে।ফলে নারী সব পুরুষের প্রতি দ্বন্দ্ব পোষণ করে এবং সৃজনশীলতা ছেড়ে পুরুষ হওয়ার প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়।আর এর সুযোগে ভোগ ও নব্য পুঁজির সন্ধান পায় পুরুষ ।
পুরুষতান্ত্রিক নারীবাদী হইতে সাবধান,হে নারী ।
0 Comments