শফিকুলের উপর আক্রমণকারী সন্ত্রাসীদের তালিকা। |
বিডিনিউজ২৪ এর জাবি প্রতিনিধি ও জাবি শাখা ছাত্র ইউনিয়নের সক্রিয় কর্মী #শফিকুলের গায়ে হাত তোলা সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক। এমন অসহিষ্ণু সন্ত্রাসীরা ছাত্রলীগের নাম ভাঙিয়ে অসৎ কর্ম করে।তাই ছাত্রলীগ জাবি শাখাও এদের কুকর্মকে কখনো মেনে নেবেনা বলে আমার বিশ্বাস।এখন প্রশাসন যতদ্রুত সম্ভব এদের ক্যাম্পস থেকে আজীবন বহিষ্কার করুক।আর অভিযোগ যেন ছিনতাই না হয়,শফিকের উপর রড দিয়ে হামলা ছিনতাই না,ওটা Attempt to murder।জাবি এই ধরনের ভয়াবহ সন্ত্রাসীদের আশ্রয়স্থল নয়।তাই কে কে আক্রমণে জড়িত এটা বের করতে আলাদা তদন্ত কমিটি করার দরকার নেই বলে মনে হয়।কারণ যারা শফিকুলের উপর আক্রমণ করেছে এরা প্রত্যেকে এর আগেও বিভিন্ন অভিযোগে অভিযুক্ত। তাই অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করে প্রশাসন যেন ক্যাম্পাসকে সন্ত্রাস মুক্ত করে। Shafiqul সুস্থ হয়ে ওঠ দ্রুত।আমরা তোর পাশে আছি।
২।
ও আমার ছোট ভাই। শফিকুল।বিডিনিউজ২৪ এ কাজ করে।
![]() |
ছাত্রলীগের নাম ব্যবহার করা সন্ত্রাসীদের হাতে গুরুতর আহত শফিকুল। |
সবগুলো টেররিস্টকে অনতিবিলম্বে বহিষ্কার ও গ্রেফতার করা তাই সময়ের জোরালো দাবি।
৩।
অপরাধের সাথে জড়িত মাহিতোষ রায় টিটো নামের সন্ত্রাসীকে ক্যাম্পাসে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হোক। সেই সাথে শফিককে মারধরের সঙ্গে জড়িত এবং উক্ত ছবিতে যাদের নাম আছে তাদের সকলকে আইনের হাতে সোপর্দ করে আজীবন বহিষ্কার করা হোক। তাহলে এই টেররিস্টদের দেখে অন্য সুপ্ত টেররিস্টরা সুপথে ফিরে আসবে। আর সেটা যদি না হয়, মাহিতোষের মত সিরিয়াল অপরাধী যদি দলবলসহ এবারও বেঁচে যায় তবে তা মানবতার মুখে অমানুষদের জয়জয়কর অবস্থাই ঘোষণা করবে। আমরা সেটি মেনে নিতে পারিনা। প্রশাসন ক্যাম্পাসকে সন্ত্রাসমুক্ত করতে চাইলে কোন ধরনের সন্ত্রাসীদের প্রতি নমনীয় হওয়া যাবেনা।
৪।
এর আগে জাবি প্রেসক্লাবের সদস্য এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংষ্কৃতিক কর্মী আবু রায়হানের উপর অত্যাচার করে পোষ্য কোটা থেকে ভর্তি হওয়া এক ছাত্রলীগ কর্মী। তার নাম লস্কর এবং ৪২ ব্যাচের সে। তাকেও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আজীবন বহিষ্কার করা হোক। কিছুতেই এসব সন্ত্রাসীদের আর ক্ষমা করা যাবেনা। এরা সীমা ছাড়িয়ে গেছে। আবু রায়হানের মত মাটির মানুষের গায়ে যে হাত তোলে তার ঐ নোংরা হাত ও মুখ এই ক্যাম্পাসে থাকতে পারেনা।
৫।
এমন বিচার করা যাবেনা যা প্রচলিত আইনে ঐ টেররিষ্টদের ফের ক্যাম্পাসে ফিরিয়ে আনে। জাবিতে এমন ঘটনা ভুরিভুরি যে প্রশাসনের কাছে সাজা পাওয়ার পর উচ্চ আদালত থেকে রক্ষাকবচ নিয়ে আসে অপরাধীরা। এবার এমন কড়া নিয়মে বিচার করে এসব অপরাধীকে শাস্তি দিতে হবে যেন ভবিষ্যতে কোন সন্ত্রাসী আর কোন নিরপরাধীর গায়ে হাত তুলতে না পারে।
আবু রায়হান ও শফিকসহ সকল মজলুমের পাশে আছি, চিরকাল থাকবো।
0 Comments