এখন অনেককেই দেখছি সমাজকল্যাণ মন্ত্রী মরহুম সৈয়দ মহসিন আলীর জন্য আবেগে
আপ্লুত।এই 'অনেকরাই' এই নিরেট সত্,সাহসী,সরল মুক্তিযোদ্ধাকে অপদস্থ করতে
অগ্রগামী ছিল।মালিকের পদলেহনকারী এলসেসিয়ান সাংবাদিক পরিচয়ধারীদের 'খবিশ'
বলে যুগান্তকারী সত্য প্রকাশ করেছিলেন বলে সাইকোসংবাদকর্মীদের রোষানলে
পড়েছিলেন মহসিন আলী।ব্যক্তিজীবনে পরিচ্ছন্ন,সত্ এ ব্যক্তির কোন দুর্নীতি
বা ত্রুটি না পেয়ে সিগারেট নিয়ে প্রোপাগান্ডা চালিয়ে তাকে অপদস্থ করা
হয়।খোঁজ নিলে দেখা যাবে প্রকাশ্যে সিগারেটখোর সাংবাদিক এদেশে ভুরিভুরি।তা
কিন্তু পত্রিকার পাতায় আসেনা।ফলে একজন সরল মানুষের চরিত্রকে দিনের পর দিন
পত্রিকার মাধ্যমে কলঙ্কিত করার অপসাংবাদিকতা আমাদের দেখতে হয়েছে।তাঁকে
অপমান ও হেয় করে মানসিকভাবে দূর্বল করে দেয় সস্তা ও মিথ্যা সাংবাদিকতা।তাঁর
মৃত্যুর দায় এইসব সাংবাদিক ও সুশীলরা এড়িয়ে যেতে পারে কি?
আর এই ব্যক্তির মৃত্যুর পর আরেক ধরনের অসুস্থবর্গ দেখি তাকে নিয়ে উপহাস করছে।এর মাধ্যমে আমাদের মনুষত্ত্ব যে পশুর চেয়ে অধম তা প্রকাশ হচ্ছে।এক্ষেত্রে ফেসবুক মানুষ চেনার বেশ ভাল একটি যন্ত্র।একজন নিরেট সরলসোজা লোকের মৃত্যুতে যারা উপহাস করে তাদের ভদ্রতার মুখোশটা আসলে অগোচরে খুলে পড়ে।
আর এই ব্যক্তির মৃত্যুর পর আরেক ধরনের অসুস্থবর্গ দেখি তাকে নিয়ে উপহাস করছে।এর মাধ্যমে আমাদের মনুষত্ত্ব যে পশুর চেয়ে অধম তা প্রকাশ হচ্ছে।এক্ষেত্রে ফেসবুক মানুষ চেনার বেশ ভাল একটি যন্ত্র।একজন নিরেট সরলসোজা লোকের মৃত্যুতে যারা উপহাস করে তাদের ভদ্রতার মুখোশটা আসলে অগোচরে খুলে পড়ে।
মহসিন আলীর আত্মা শান্তিতে থাক।তাঁর সততা,সাহসীকতা ও নৈতিকতা ছড়িয়ে পড়ুক সবার মাঝে।নিন্দুকরা সুস্থ হোউক।
0 Comments