ইতিহাসের সত্য এটাই যে আমাদের ভারতীয় উপমহাদেশের হিন্দু ব্রাহ্মণ পর্যন্ত হোসেনের পক্ষে লড়াই করেছে। আর নামে মোছলমান ,গরু খাওয়া মোছলমান ব্যস্ত ছিল হোসেনের মস্তক ছেদনে। হোসেন বলেছিল , তোমাদের মধ্যে কি একজনও মুসলমান নেই? তারা চুপ করেছিল । কথিত আছে হুসেনকে দ্রুত হত্যা করে নামাজ পড়তে যাওয়ার কথাও ঐ উমাইয়া আরব অসভ্য খুনী , লোভী, অমানুষ বদমাশগুলো বলেছিল । আজকের ইহুদীবাদি আইএস, আল কায়েদা, ওয়াহাবিরাও নামাজ পড়ে, তাদের দৃষ্টিতে বাংলাদেশের মানুষ ’ভাল’ মুসলমান না । আর তারা এতই ভাল যে এখনো ইমাম হোসেনের শোকে কাতর শিয়া মুসলমানদের হত্যা করা পূণ্য মনে করে । এই ওয়াহাবি-সালাফিরা ইয়াজিদের আধুনিক প্রেতাত্মা ছাড়া কি?
যা বলছিলাম , বর্তমানে ভারতের পাঞ্জাব ও পুনের হোসাইনি ব্রাহ্মণ পরিচয়ধারীদের এক পূর্বপুরুষ#রাহাব দত্ত ইমাম হোসেনের পক্ষে যুদ্ধ করেছিলেন বলে ইতিহাসখ্যাত । এই রাহাব দত্তের বংশধররা গৌরবের সাথে নিজেদের হোসাইনী ব্রাহ্মণ পরিচয় দেয় । তাদের নামের সাথে বখশ , খাঁ , হোসেন ইত্যাদি রাখে এবং মুসলমানদের সাথে একসাথে আশুরা পালন করে । নিজস্ব তাজিয়া মিছিল বের করে । বর্তমানে শিয়া অধ্যুষিত ইরানের সাথে ভারতের সুসম্পর্কের থিওলজিক্যাল রিজন এটা হতে পারে। হোসাইনী ব্রাহ্মণগণ আধা হিন্দু আধা মুসলমান । সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক দারুন উদাহরণ । তাদের ত্যাগের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা আমাদের । কথিত আছে, যখন অসভ্য, বর্বর শিমার ইমাম হোসাইনের কাটা মস্তক অসম্মান করতে করতে নিয়ে যাচ্ছিল তখন এক ব্রাহ্মণের বাড়িতে আশ্রয় নেয় । সেই ব্রাহ্মণ নিজের সাত পুত্রের মাথা কেটে দিয়েও ইমাম হোসেনের পবিত্র মস্তক নিতে পারেনি । এই মহান ব্যক্তির উত্তরপুরষরা হোসাইনী ব্রাহ্মণ নামে পরিচিত । ভারত, পাকিস্তান , আফগানিস্তানে এদের বসবাস ।
কারবালার করুণ ও হৃদয়বিদারক ঘটনা থেকে অনেক কিছু শেখার আছে । অন্যায় ও জুলুমের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের যে শিক্ষা হোসাইন আমাদের দিয়ে গেছেন তা হৃদয়ে ধারন করে আশুরার শোকাবহ উদযাপন সফল হোক । ইয়াজিদের স্তুতিকারীদের ধ্বংস হোক । পৃথিবীতে সাম্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠিত হোক । কারবালায় শহীদ হওয়া নবী পরিবারের সবার প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা, ভালবাসা ও সালাম ।
আসলামু আলাইকা ইয়া আহলুল বায়াত
যা বলছিলাম , বর্তমানে ভারতের পাঞ্জাব ও পুনের হোসাইনি ব্রাহ্মণ পরিচয়ধারীদের এক পূর্বপুরুষ#রাহাব দত্ত ইমাম হোসেনের পক্ষে যুদ্ধ করেছিলেন বলে ইতিহাসখ্যাত । এই রাহাব দত্তের বংশধররা গৌরবের সাথে নিজেদের হোসাইনী ব্রাহ্মণ পরিচয় দেয় । তাদের নামের সাথে বখশ , খাঁ , হোসেন ইত্যাদি রাখে এবং মুসলমানদের সাথে একসাথে আশুরা পালন করে । নিজস্ব তাজিয়া মিছিল বের করে । বর্তমানে শিয়া অধ্যুষিত ইরানের সাথে ভারতের সুসম্পর্কের থিওলজিক্যাল রিজন এটা হতে পারে। হোসাইনী ব্রাহ্মণগণ আধা হিন্দু আধা মুসলমান । সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক দারুন উদাহরণ । তাদের ত্যাগের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা আমাদের । কথিত আছে, যখন অসভ্য, বর্বর শিমার ইমাম হোসাইনের কাটা মস্তক অসম্মান করতে করতে নিয়ে যাচ্ছিল তখন এক ব্রাহ্মণের বাড়িতে আশ্রয় নেয় । সেই ব্রাহ্মণ নিজের সাত পুত্রের মাথা কেটে দিয়েও ইমাম হোসেনের পবিত্র মস্তক নিতে পারেনি । এই মহান ব্যক্তির উত্তরপুরষরা হোসাইনী ব্রাহ্মণ নামে পরিচিত । ভারত, পাকিস্তান , আফগানিস্তানে এদের বসবাস ।
কারবালার করুণ ও হৃদয়বিদারক ঘটনা থেকে অনেক কিছু শেখার আছে । অন্যায় ও জুলুমের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের যে শিক্ষা হোসাইন আমাদের দিয়ে গেছেন তা হৃদয়ে ধারন করে আশুরার শোকাবহ উদযাপন সফল হোক । ইয়াজিদের স্তুতিকারীদের ধ্বংস হোক । পৃথিবীতে সাম্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠিত হোক । কারবালায় শহীদ হওয়া নবী পরিবারের সবার প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা, ভালবাসা ও সালাম ।
আসলামু আলাইকা ইয়া আহলুল বায়াত
0 Comments