২৬
অক্টোবর,১৮৭৩ । বাংলার আকাশে যে যুগ যুগ মহান ব্যক্তিদের জন্ম হয়েছে তাঁর
মধ্যে অন্যতম শেরে বাংলা একে ফজলুল হকের জন্ম হয় এদিন।ঝালকাঠি জেলার
রাজাপুর উপজেলার সাতুরিয়া গ্রামে নানা বাড়ি জন্ম নেন তিনি। আজ তাঁর ১৪১ তম
জন্মদিন।
ব্রিটিশবিরোধী বা যেকোন আগ্রাসন ও অন্যায়ের বিরুদ্ধেকৃত আন্দোলনে পূর্ববাংলা তথা বাংলাদেশ ছিল চির অগ্রগামী।এর মধ্যে ফজলুল হক শিক্ষা ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে পূর্ব বাংলার বা সমগ্র ভারতের সাপেক্ষে গুরুত্ত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।তাঁর রাজনীতি ছিল কৃষকদের নিয়ে,সঙ্গে শিক্ষিতরাও যোগ দিয়েছিল।কাজী নজরুল ইসলামকে তিনি অবিভক্ত ভারতের জাতীয় কবি ঘোষণা করেন এবং সেসময় তা স্বীকৃতও হয়।(ইত্তেফাক)
ব্রিটিশবিরোধী বা যেকোন আগ্রাসন ও অন্যায়ের বিরুদ্ধেকৃত আন্দোলনে পূর্ববাংলা তথা বাংলাদেশ ছিল চির অগ্রগামী।এর মধ্যে ফজলুল হক শিক্ষা ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে পূর্ব বাংলার বা সমগ্র ভারতের সাপেক্ষে গুরুত্ত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।তাঁর রাজনীতি ছিল কৃষকদের নিয়ে,সঙ্গে শিক্ষিতরাও যোগ দিয়েছিল।কাজী নজরুল ইসলামকে তিনি অবিভক্ত ভারতের জাতীয় কবি ঘোষণা করেন এবং সেসময় তা স্বীকৃতও হয়।(ইত্তেফাক)
১৯৪০ সালে পাকিস্তানের লাহোরে যে প্রস্তাবটি ফজলুল হক উত্থাপন করেন সেটিকে
ইতিহাস বিষয়ে জ্ঞাত যে কেউ বলতে বাধ্য হবেন বাংলাদেশ গঠনের নকশা হিসেবে।এ
দিক থেকে বাংলাদেশের অন্যতম স্বপ্নদ্রষ্টা তিনি।প্রখর মেধাবী ফজলুল হক
বাংলার অলিতে গলিতে বিচরণ করতেন।
তবে দুঃখের বিষয় তাঁর গঠিত শ্যামা-হক মন্ত্রীসভা দেশ পরিচালনায় সুদক্ষতার প্রমাণ দিতে পারেনি।ফলে দুর্ভিক্ষে বহু লোক মারা যায়।সে দায় নিয়ে অবশ্য ফজলুল হক সরে দাঁড়ান।
দেশের ইতিহাসের এ মহান ব্যক্তিকে নিয়ে দেশের জাতীয়তাবোধহীন গণমাধ্যমের প্রচারণা কি চোখে পড়ছে?না,এদের কাছে সানি লিউন,শাহরুখ,ওবাবা,জোলি,মোদী ইত্যাদি আবর্জনা গুরুত্ত্বপূর্ণ-ফজলুল হক নয়।দেশের ইতিহাসের এসব মহান ব্যক্তিদের আলোচনার মাধ্যমে নতুন প্রজন্মের মাঝে তুলে না ধরলে কিভাবে দেশপ্রেম গড়ে উঠবে?কিভাবে রাজনীতি ও জনকল্যাণ বিষয়ে উত্সাহিত বোধ করবে জনগণ?
জাতিকে পিছনে ঠেলে দিচ্ছে এসব দেশপ্রেমহীন গণমাধ্যম,সেখানে কাজ করা জাতীয়তাবোধহীন সংবাদকর্মীরা।
২৬.১০.২০১৪
তবে দুঃখের বিষয় তাঁর গঠিত শ্যামা-হক মন্ত্রীসভা দেশ পরিচালনায় সুদক্ষতার প্রমাণ দিতে পারেনি।ফলে দুর্ভিক্ষে বহু লোক মারা যায়।সে দায় নিয়ে অবশ্য ফজলুল হক সরে দাঁড়ান।
দেশের ইতিহাসের এ মহান ব্যক্তিকে নিয়ে দেশের জাতীয়তাবোধহীন গণমাধ্যমের প্রচারণা কি চোখে পড়ছে?না,এদের কাছে সানি লিউন,শাহরুখ,ওবাবা,জোলি,মোদী ইত্যাদি আবর্জনা গুরুত্ত্বপূর্ণ-ফজলুল হক নয়।দেশের ইতিহাসের এসব মহান ব্যক্তিদের আলোচনার মাধ্যমে নতুন প্রজন্মের মাঝে তুলে না ধরলে কিভাবে দেশপ্রেম গড়ে উঠবে?কিভাবে রাজনীতি ও জনকল্যাণ বিষয়ে উত্সাহিত বোধ করবে জনগণ?
জাতিকে পিছনে ঠেলে দিচ্ছে এসব দেশপ্রেমহীন গণমাধ্যম,সেখানে কাজ করা জাতীয়তাবোধহীন সংবাদকর্মীরা।
২৬.১০.২০১৪