চোরের মা'র বড় গলা থাকে এটা কার অজানা?কিন্তু খুনীর বাপের বড় গলা থাকে এটা
জানছি এখন।ফিলিস্তিনী ভূখন্ড দখল করে ইহুদীবাদী সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ইসরাঈল
গঠন করা হয়েছে।ইসরাঈলের রাষ্ট্রপ্রধান ও গাজা গণহত্যার আসামী বেনিয়ামিন
নেতানিয়াহু সম্প্রতি কথিত হলোকাস্টের জন্য ফিলিস্তিনী নেতা ও আল আকসার
গ্রান্ড মুফতি হাজ আমিন আল হুসাইনীকে দায়ি করেছেন।আমার তেইশ বছরের জীবনে
এমন ডাহা মিথ্যাচার ও প্রোপাগান্ডা কোন দিন শুনিনি।দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের
কুশীলবরা সবাই ইউরোপের,তারা ক্যাথলিক বা প্রোটেস্ট্যান্ট খ্রীস্টান,যুদ্ধের
কলকাঠি নেড়ে জায়োনিস্টরা আর কথিত হলোকাস্টের দায়ভার পড়লো এক অখ্যাত
ফিলিস্তিন নেতার উপর?এই মিথ্যাচারের ব্যাপারে ইতোমধ্যেই খোদ ইসরাঈলের
গবেষকরা ভেটো দিয়ে নাকচ করে দিয়েছেন।এদিকে জার্মান হলোকাস্ট বিশেষজ্ঞরাও
নেতানিয়াহুর মিথ্যাচারকে অসত্য বলেছেন।তাতে অবশ্য অন্যের জমিতে উড়ে এসে
জুড়ে বসা নির্লজ্জ ইহুদীবাদীদের কিছু যায় আসেনা।মিথ্যাচার,সুদ,হত্যা ও
অকৃতজ্ঞতা তাদের রক্তের সঙ্গে জেনেটিক্যালি ওত্প্রোতভাবে জড়িত।
২।
কে তবে এই আমীন আল হোসাইনী?তিনি আল আকসা তথা জেরুজালেমের আদিম অধিবাসী এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে ১৮৯৭ সালে জন্মগ্রহণ করেন।এর এক বছর আগে থিওডর হার্জেল কুখ্যাত জায়োনিস্ট মতবাদ প্রকাশ করেন।যেন জায়োনিস্টদের প্রতিহত করতে পরের বছর তাঁর জন্ম।তিনি সিরিয়ার হয়ে সাম্রাজ্যবাদী ফ্র্যান্সের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেন।১৯১৭ সালে পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে জঘন্য,অমানবিক,অযৌক্তিক ও বর্বর বেলফোর ঘোষণার ব্যাপারে তিনিই সর্বপ্রথম গণআন্দোলনের ডাক দেন।সেই জোয়ার আজো সমানভাবে টিকে আছে।জেরুজালেমের প্রধান মুফতি হওয়ার আগে থেকেই তিনি ব্রিটিশ দখলদারিত্ত্বের বিরোধীতা শুরু করেন।মিশরের বিখ্যাত আল আজহার থেকে উচ্চশিক্ষা গ্রহন করে হোসাইনী আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে অভিজ্ঞ ছিলেন এবং ফিলিস্তিনের বুকে জায়োনিস্টদের উপনিবেশ গড়ার পাঁয়তারা ধরে ফেলেছিলেন।তার কারণে এখন পর্যন্ত জায়োনিস্টদের চক্ষুশূল তিনি।১৯৭৪ সালে লেবাননে মারা যান মোহাম্মদ স এর রক্তধারা থেকে জন্ম নেয়া আমীন আল হুসাইনী।
৩।
এবার আসি হলোকাস্টের গাঁজাখুরি গল্পের ব্যাপারে।জায়োনিস্টরা মিডিয়ার মাধ্যমে হিটলার কর্তৃক ৬০ লক্ষ ইহুদীকে কনসেনট্রেশন ক্যাম্পে রেখে হত্যার কল্পিত কাহিনী ডার্ক প্রোপাগান্ডার মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী ভাইরাস আকারে ছড়িয়েছে।এই সংখ্যা অতিরঞ্জন ছাড়া কিছু নয়।কারণ সেসময় সমগ্র পৃথিবীতে ৬০ লক্ষ ইহুদী ছিলনা।তাছাড়া অবৈধ ইসরাঈল এখন পর্যন্ত ৬ লক্ষ নিহত ইহুদীর নামও প্রকাশ করতে পারেনি।এ ব্যাপারে ইহুদী গবেষক নরম্যান ফিংকেলস্টেইন(Norman Finkelstein) জায়োনিস্টদের চপেটাঘাত করেছেন।তিনি হলোকাস্ট ইনডাস্ট্রি শীর্ষক একটি বইয়ে ৬০ লক্ষ ইহুদী হত্যাকে কাল্পনিক বলে তা উড়িয়ে দিয়েছেন।শুধু তাই নয়,ইসরাঈলী শোষকরা ফিলিস্তিনী ভূখন্ড দখলে রাখতে হলোকাস্ট ইস্যুকে কাজে লাগায়।হলোকাস্ট এখন ইহুদীদের মায়াকান্নার লাভজনক ব্যবসা।আরেকটি ব্যবসার নাম এন্টিসেমেটিক ব্যবসা।এই দুই পুঁজি ও তা থেকে প্রাপ্ত চক্রবৃদ্ধি হায়ের সুদ খেয়ে অভিশপ্ত ইহুদীবাদীরা পৃথিবীতে এখনো টিকে আছে,খুন করছে,লুট করছে।
৪।
ধরে নিলাম দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে হিটলার ইহুদীদের হত্যা করেছে।তা এর জন্য ফিলিস্তিনী আল হোসাইনী দায়ি হবে কেন?হিটলার ছোটবেলা থেকেই দেখে এসেছিল জার্মান ভূখন্ডে থেকে জার্মানদের উপর সুদখোর ইহুদীদের অত্যাচার ও বিলাসীতা।আবার কমিউনিস্ট বলশেভিকরা যে বিপ্লবের কথা বলে ইহুদী ট্রটস্কির নেতৃত্ত্বে রাশিয়ায় অর্থোডক্স খ্রীস্টানদের হত্যা করেছে তা হিটলারের অজানা ছিলনা।সবচেয়ে বড় কথা জঘন্য বেলফোর ঘোষণা বাস্তবায়নের লোভে ইহুদীরা ব্রিটিশ তথা মিত্রশক্তির সাথে একাত্মতা ঘোষণা করে।এই অবস্থায়,একেতো ঘরের শত্রু ইহুদী,তার ওপর যোগ দিয়েছে যমের শত্রুর সাথে,নাত্সিরা যুদ্ধের স্বাভাবিক নিয়মে বিশ্বাসঘাতকার অভিযোগে হত্যা করে ইহুদীদের।ইহুদীদের প্ররোচনায় নির্মিত Hitlar ,the rise of an evil সিনেমায়ও এই সত্য অস্বীকারের সাহস করেনি নির্মাতা।তাহলে সাম্রাজ্যবাদী যুদ্ধক্ষেত্রে প্রথমত সৈনিক হিসেবে কেউ মরে গেলে তাকে ধর্ম বিবেচনায় কেন আনা হবে?হাহাহা,আনা হবে কারণ হলোকাস্ট ব্যবসার জন্য এটি আবশ্যক।
৫।
১৯৪১ সালে ব্রিটিশদের কবল থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় খুঁজতে আল হোসাইনী জার্মানীতে যান।এর আগে ইতালীর জাতীয়তাবাদী নেতা মুসোলিনীর সঙ্গে দেখা করে আসেনা।এসময় হিটলার,মুসোলিনী ও আল হোসাইনী অভিন্ন শত্রু হিসেবে জায়োনিস্ট ব্রিটিশদের চিহ্নিত করেন।আল হোসাইনী ফিলিস্তিনের জনগণের জার্মান কর্তৃক ব্রিটিশবিরোধী যুদ্ধের সমর্থনের কথা জানান।এ পর্যন্ত সত্য।এটি স্ট্রাটেজিক অবস্থান।কারণ ১৯২০ সালের 'নবী মূসা' বিপ্লবে ব্রিটিশ সৈন্য ও ইহুদী মিলে জেরুজালেমে ফিলিস্তিনীদের হত্যা করে।১৯২৯ সালেও ছোটখাটো গণহত্যা চালায় ফিলিস্তিনীদের উপর।এসব কারণে ব্রিটিশ ও ইহুদীদের বিশ্বাস করার ন্যূনতম কারণ ছিলনা।বরং কৌশলগত ও নৈতিক দিক দিয়ে জার্মানী ব্রিটিশ ও জায়োনিস্ট বর্বরদের চেয়ে ভাল ছিল।তাই আল হোসাইনী জার্মানীকে সমর্থন করেন।ইতিহাস জ্ঞানসম্পন্ন যে কেউ বুঝবে এটা হত্যা সমর্থন করা না,এটি প্রতিবাদ।ভূমি দখল ও মানুষ হত্যাকারী জায়োনিস্ট জিউ ও জায়োনিস্ট ক্রিশচিয়ানদের বিরুদ্ধে মজলুম ফিলিস্তিনীদের প্রতিবাদ অবস্থানই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে হিটলারকে সমর্থন।১৯৯৯ সালে দামেস্ক থেকে প্রকাশিত আত্মজীবনীতে দেখা যায় আল হোসাইনী 'Enemy of my enemy is my friend'তত্ত্ব প্রয়োগ করেছিলেন।তাছাড়া সে সময়ে ইজ্জেদিন আল কাসসাম একটি ব্রিগেড তৈরি করে ইহুদী উপনিবেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করে।ব্রিটিশরা ইহুদীদের পক্ষ নিয়ে কাসসাম ও তার ব্রিগেডকে মর্মান্তিকভাবে হত্যা করে।
এসব কারণে বলা যায় নেতানিয়াহুর অভিযোগ একটি স্পষ্ট মিথ্যাচার এবং হলোকাস্ট ব্যবসাকে চাঙ্গা করার নয়া পাঁয়তারা।আপনার আমার সচেতন প্রতিরোধই পারে Zionist Terrorist দের অপপ্রচারকে নস্যাত্ করে দিতে।ফিলিস্তিনের জয় হোক।
২।
কে তবে এই আমীন আল হোসাইনী?তিনি আল আকসা তথা জেরুজালেমের আদিম অধিবাসী এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে ১৮৯৭ সালে জন্মগ্রহণ করেন।এর এক বছর আগে থিওডর হার্জেল কুখ্যাত জায়োনিস্ট মতবাদ প্রকাশ করেন।যেন জায়োনিস্টদের প্রতিহত করতে পরের বছর তাঁর জন্ম।তিনি সিরিয়ার হয়ে সাম্রাজ্যবাদী ফ্র্যান্সের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেন।১৯১৭ সালে পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে জঘন্য,অমানবিক,অযৌক্তিক ও বর্বর বেলফোর ঘোষণার ব্যাপারে তিনিই সর্বপ্রথম গণআন্দোলনের ডাক দেন।সেই জোয়ার আজো সমানভাবে টিকে আছে।জেরুজালেমের প্রধান মুফতি হওয়ার আগে থেকেই তিনি ব্রিটিশ দখলদারিত্ত্বের বিরোধীতা শুরু করেন।মিশরের বিখ্যাত আল আজহার থেকে উচ্চশিক্ষা গ্রহন করে হোসাইনী আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে অভিজ্ঞ ছিলেন এবং ফিলিস্তিনের বুকে জায়োনিস্টদের উপনিবেশ গড়ার পাঁয়তারা ধরে ফেলেছিলেন।তার কারণে এখন পর্যন্ত জায়োনিস্টদের চক্ষুশূল তিনি।১৯৭৪ সালে লেবাননে মারা যান মোহাম্মদ স এর রক্তধারা থেকে জন্ম নেয়া আমীন আল হুসাইনী।
৩।
এবার আসি হলোকাস্টের গাঁজাখুরি গল্পের ব্যাপারে।জায়োনিস্টরা মিডিয়ার মাধ্যমে হিটলার কর্তৃক ৬০ লক্ষ ইহুদীকে কনসেনট্রেশন ক্যাম্পে রেখে হত্যার কল্পিত কাহিনী ডার্ক প্রোপাগান্ডার মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী ভাইরাস আকারে ছড়িয়েছে।এই সংখ্যা অতিরঞ্জন ছাড়া কিছু নয়।কারণ সেসময় সমগ্র পৃথিবীতে ৬০ লক্ষ ইহুদী ছিলনা।তাছাড়া অবৈধ ইসরাঈল এখন পর্যন্ত ৬ লক্ষ নিহত ইহুদীর নামও প্রকাশ করতে পারেনি।এ ব্যাপারে ইহুদী গবেষক নরম্যান ফিংকেলস্টেইন(Norman Finkelstein) জায়োনিস্টদের চপেটাঘাত করেছেন।তিনি হলোকাস্ট ইনডাস্ট্রি শীর্ষক একটি বইয়ে ৬০ লক্ষ ইহুদী হত্যাকে কাল্পনিক বলে তা উড়িয়ে দিয়েছেন।শুধু তাই নয়,ইসরাঈলী শোষকরা ফিলিস্তিনী ভূখন্ড দখলে রাখতে হলোকাস্ট ইস্যুকে কাজে লাগায়।হলোকাস্ট এখন ইহুদীদের মায়াকান্নার লাভজনক ব্যবসা।আরেকটি ব্যবসার নাম এন্টিসেমেটিক ব্যবসা।এই দুই পুঁজি ও তা থেকে প্রাপ্ত চক্রবৃদ্ধি হায়ের সুদ খেয়ে অভিশপ্ত ইহুদীবাদীরা পৃথিবীতে এখনো টিকে আছে,খুন করছে,লুট করছে।
৪।
ধরে নিলাম দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে হিটলার ইহুদীদের হত্যা করেছে।তা এর জন্য ফিলিস্তিনী আল হোসাইনী দায়ি হবে কেন?হিটলার ছোটবেলা থেকেই দেখে এসেছিল জার্মান ভূখন্ডে থেকে জার্মানদের উপর সুদখোর ইহুদীদের অত্যাচার ও বিলাসীতা।আবার কমিউনিস্ট বলশেভিকরা যে বিপ্লবের কথা বলে ইহুদী ট্রটস্কির নেতৃত্ত্বে রাশিয়ায় অর্থোডক্স খ্রীস্টানদের হত্যা করেছে তা হিটলারের অজানা ছিলনা।সবচেয়ে বড় কথা জঘন্য বেলফোর ঘোষণা বাস্তবায়নের লোভে ইহুদীরা ব্রিটিশ তথা মিত্রশক্তির সাথে একাত্মতা ঘোষণা করে।এই অবস্থায়,একেতো ঘরের শত্রু ইহুদী,তার ওপর যোগ দিয়েছে যমের শত্রুর সাথে,নাত্সিরা যুদ্ধের স্বাভাবিক নিয়মে বিশ্বাসঘাতকার অভিযোগে হত্যা করে ইহুদীদের।ইহুদীদের প্ররোচনায় নির্মিত Hitlar ,the rise of an evil সিনেমায়ও এই সত্য অস্বীকারের সাহস করেনি নির্মাতা।তাহলে সাম্রাজ্যবাদী যুদ্ধক্ষেত্রে প্রথমত সৈনিক হিসেবে কেউ মরে গেলে তাকে ধর্ম বিবেচনায় কেন আনা হবে?হাহাহা,আনা হবে কারণ হলোকাস্ট ব্যবসার জন্য এটি আবশ্যক।
৫।
১৯৪১ সালে ব্রিটিশদের কবল থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় খুঁজতে আল হোসাইনী জার্মানীতে যান।এর আগে ইতালীর জাতীয়তাবাদী নেতা মুসোলিনীর সঙ্গে দেখা করে আসেনা।এসময় হিটলার,মুসোলিনী ও আল হোসাইনী অভিন্ন শত্রু হিসেবে জায়োনিস্ট ব্রিটিশদের চিহ্নিত করেন।আল হোসাইনী ফিলিস্তিনের জনগণের জার্মান কর্তৃক ব্রিটিশবিরোধী যুদ্ধের সমর্থনের কথা জানান।এ পর্যন্ত সত্য।এটি স্ট্রাটেজিক অবস্থান।কারণ ১৯২০ সালের 'নবী মূসা' বিপ্লবে ব্রিটিশ সৈন্য ও ইহুদী মিলে জেরুজালেমে ফিলিস্তিনীদের হত্যা করে।১৯২৯ সালেও ছোটখাটো গণহত্যা চালায় ফিলিস্তিনীদের উপর।এসব কারণে ব্রিটিশ ও ইহুদীদের বিশ্বাস করার ন্যূনতম কারণ ছিলনা।বরং কৌশলগত ও নৈতিক দিক দিয়ে জার্মানী ব্রিটিশ ও জায়োনিস্ট বর্বরদের চেয়ে ভাল ছিল।তাই আল হোসাইনী জার্মানীকে সমর্থন করেন।ইতিহাস জ্ঞানসম্পন্ন যে কেউ বুঝবে এটা হত্যা সমর্থন করা না,এটি প্রতিবাদ।ভূমি দখল ও মানুষ হত্যাকারী জায়োনিস্ট জিউ ও জায়োনিস্ট ক্রিশচিয়ানদের বিরুদ্ধে মজলুম ফিলিস্তিনীদের প্রতিবাদ অবস্থানই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে হিটলারকে সমর্থন।১৯৯৯ সালে দামেস্ক থেকে প্রকাশিত আত্মজীবনীতে দেখা যায় আল হোসাইনী 'Enemy of my enemy is my friend'তত্ত্ব প্রয়োগ করেছিলেন।তাছাড়া সে সময়ে ইজ্জেদিন আল কাসসাম একটি ব্রিগেড তৈরি করে ইহুদী উপনিবেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করে।ব্রিটিশরা ইহুদীদের পক্ষ নিয়ে কাসসাম ও তার ব্রিগেডকে মর্মান্তিকভাবে হত্যা করে।
এসব কারণে বলা যায় নেতানিয়াহুর অভিযোগ একটি স্পষ্ট মিথ্যাচার এবং হলোকাস্ট ব্যবসাকে চাঙ্গা করার নয়া পাঁয়তারা।আপনার আমার সচেতন প্রতিরোধই পারে Zionist Terrorist দের অপপ্রচারকে নস্যাত্ করে দিতে।ফিলিস্তিনের জয় হোক।
0 Comments