OIC একটি সংস্থা।১৯৬৭
সালের ৬ দিনের আরব-অবৈধ ইসরাঈল যুদ্ধের পর মুসলিম বিশ্বের ঐক্য প্রতিষ্ঠায়
OIC গঠিত হয়।প্রাতিষ্ঠানিক পূর্ণরূপ ছিল Organization of Islamic
Conference।বর্তমানে এর পূর্ণরূপ Organization of Islamic Cooperation এবং
সদস্য দেশের সংখ্যা ৫৭।এর বর্তমান মহাসচিব সৌদি আরবের সাবেক মন্ত্রী ইয়াদ
আমীন।
প্রতিষ্ঠার পর থেকে এ সংগঠনটি ধারাবাহিকভাবে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়ে যাচ্ছে।ফিলিস্তিনী ভূখন্ড পুনরুদ্ধারে চরম ব্যর্থতা,বার্মা সন্ত্রাসী কর্তৃক রোহিঙ্গা নিধনে নিরবতা,আফগানিস্তান ও ইরাকে মার্কিন আগ্রাসনে চুপ থাকা,আফ্রিকায় পশ্চিমা আধিপত্যে প্রতিবাদহীনতা এবং সিরিয়ার বর্তমান অশান্ত পরিস্থিতিতে নির্লজ্জ নিরবতা ওআইসিকে অকার্যকর সংগঠন হিসেবে প্রমাণ করেছে।
ওসমানীয় সাম্রাজ্যের পতনের পর এ সংগঠনটি মূলত আরব জায়োনিস্টদের অধীন।ইসরাঈল ও পশ্চিমাদের সন্ত্রাসী নীতিকে অকুণ্ট সমর্থন দিয়ে যায় ওআইসি।অথচ ৫৭ টি রাষ্ট্র নিয়ে কার্যকর থাকলে এ সংস্থাটি জাতিসংঘের প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবেই আবির্ভূত হতে পারতো।সেটি হয়নি।কারণ ভোগবাদ ও পশ্চিমা নীতি চর্চা ওআইসিভুক্ত নেতাদের অন্ধকারে নিমজ্জিত রেখেছে।
প্রতিষ্ঠার পর থেকে এ সংগঠনটি ধারাবাহিকভাবে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়ে যাচ্ছে।ফিলিস্তিনী ভূখন্ড পুনরুদ্ধারে চরম ব্যর্থতা,বার্মা সন্ত্রাসী কর্তৃক রোহিঙ্গা নিধনে নিরবতা,আফগানিস্তান ও ইরাকে মার্কিন আগ্রাসনে চুপ থাকা,আফ্রিকায় পশ্চিমা আধিপত্যে প্রতিবাদহীনতা এবং সিরিয়ার বর্তমান অশান্ত পরিস্থিতিতে নির্লজ্জ নিরবতা ওআইসিকে অকার্যকর সংগঠন হিসেবে প্রমাণ করেছে।
ওসমানীয় সাম্রাজ্যের পতনের পর এ সংগঠনটি মূলত আরব জায়োনিস্টদের অধীন।ইসরাঈল ও পশ্চিমাদের সন্ত্রাসী নীতিকে অকুণ্ট সমর্থন দিয়ে যায় ওআইসি।অথচ ৫৭ টি রাষ্ট্র নিয়ে কার্যকর থাকলে এ সংস্থাটি জাতিসংঘের প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবেই আবির্ভূত হতে পারতো।সেটি হয়নি।কারণ ভোগবাদ ও পশ্চিমা নীতি চর্চা ওআইসিভুক্ত নেতাদের অন্ধকারে নিমজ্জিত রেখেছে।
কাজকর্মে OIC এর পূর্ণরূপ দাঁড়িয়েছে Organization of Israeli Cooperation এবং এটি মানবতার জন্য লজ্জাজনক একটি বাস্তবতা।
0 Comments