জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে সম্পূর্ণ
নতুন ১০ টি বিভাগ ও ২ টি ইনস্টিটিউট চালু করেন অধ্যাপক শরীফ এনামুল কবির ।
তাঁস উপাচার্য থাকার সময়টিকে জাহাঙ্গীনগেরের ইতিহাসের সোনালী যুগ বলা হয় ।
অথচ সেসব কথা আসেনা নিন্দুকদের পত্রিকায় , মুখে কিংবা আলোচনায় । তা আসে
সাধারণ শিক্ষার্থীদের প্রাপ্তির আলোচনায় । আমাদের হৃদয়ে গাঁথা নাম অধ্যাপক
শরীফ এনামুল কবির ।অনেক সংবাদপত্র, পোর্টাল জাবি নিয়ে নিউজ হলে জাবির সবচেয়ে সফল উপাচার্য অধ্যাপক শরীফ এনামুল কবিরের জাবি গঠনে অসামান্য অবদানের কোন কথা ইচ্ছে করে রাখেনা ।
অথচ বাংলাদেশে এ যাবৎকালের ইতিহাসে একাডেমিক শ্রেষ্ঠত্ত্বসম্পন্ন এমন উপাচার্য আর একজনও নেই । অধ্যাপক শরীফ এনামুল কবির জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের স্বণামধন্য অধ্যাপক ।
দেশে বিদেশে তাঁর নিজের রয়েছে তিন শতাধিক মৌলিক গবেষণা কর্ম। প্রকৃত হিসেবে অধ্যাপক শরীফ এনামুল কবির স্যারের আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পর্কে নিন্দুকরা জেনেও মুখে কুলুপ এঁটে থাকে । এখন পর্যন্ত আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশি গবেষণা প্রকাশনার সংখ্যা ৩২০। ৩ জন এম ফিল ও ২৫ জন পিএচডি থিসিস শিক্ষার্থীসহ ২৫০ জনের অধিক এমএসসি থিসিস শিক্ষার্থীদের তত্ত্বাবধায়ক তিনি। বর্তমানে দশাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে একাডেমিক কারণে সংযুক্ত তিনি ।
বাংলাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ রসায়নবিদ অধ্যাপক শরীফ এনামুল কবির স্যার যেমন তেমন কেউ না । আমার দৃঢ় বিশ্বাস শুধু বাংলাদেশে না , সমগ্রবিশ্বে কোন উপাচার্য প্রশাসনিক দায়িত্ত্ব নিষ্ঠার সাথে পালনের পাশাপাশি এমন উজ্জ্বল ও অদ্বিতীয় একাডেমিক শ্রেষ্ঠত্ত্ব এখন পর্যন্ত রাখতে পারেননি । তারপরেও সংবাদে তাঁর বিষয়ের লিখতে এতোটা কার্পণ্য কিভাবে করে মিডিয়া? কিংবা জাবি বিষয়ক আলোচনায় কজন করে এমন আলোচনা যেখানে অধ্যাপক শরীফ এনামুল কবিরকে দলমত নিরপেক্ষ হয়ে তাঁর অবদানের জন্য ধন্যবাদ দেয়া হয়?
সম্মাননা
(১) Bangladesh Academy of Sciences Gold Medal Award in the Senior Group (1996) for Specific Contribution on Science and Technology
(২) University Grants Commission Award (1990) for research in Chemistry
(৩) Bangladesh Academy of Sciences - Dr. M. O. Ghani Gold Medal Award (2007) for Specific Contribution on Science and Technology
(৪) University Grants Commission Award (2011) for research in Chemistry
খুঁজলে পাবেন এমন যোগ্যতাসম্পন্ন একজন উপাচার্য বাংলাদেশে? তাঁর নামে কোন সুনির্দিষ্ট অভিযোগ না পাওয়ার দুঃখেই কি তাঁ অবদানটুকু কৌশলে আড়াল করে অনেকে? রিপোর্টিংয়ের ইতিহাসে এই কলঙ্ক চিরকাল সত্য ও শরীফ স্যার বিদ্বেষী প্রতিটি মিডিয়া এবং ব্যক্তিকে চিহ্নিত করবে । এখনও বলছি শরীফ স্যারের মত বিপুল জনপ্রিয় উপাচার্য একজনও ছিলনা । এটি বর্ষীয়ান শিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলেই নিশ্চিত হয়েছি । আর শিক্ষার্থীদের সাথে যদি কথা বলেন তবে তারা বলবে, “ শরীফ স্যার আবার ভিসি হোক । তাহলে ছাত্রছাত্রীদের সবচেয়ে ভাল হবে ”।
অন্যান্য কথা
অন্য যেসকল উপাচার্য এর কথা আসে তাঁদের
প্রতি আমাদের সম্মান রয়েছে । আমি তাঁদের সকলের প্রতি বিনম্রচিত্তে
শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করি । জাবির সবচেয়ে সফল ও
শিক্ষার্থীবান্ধব উপাচার্য অধ্যাপক শরীফ এনামুল কবির স্যারকে একটি নেতিবাচক
লাইনে উপস্থাপন করে জাহাঙ্গীরনগরকে সত্যিকারভাবে ফুটানো যায়না ।
অধ্যাপক শরীফ এনামুল কবির স্যারকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের জীবন্ত কিংবদন্তি বলা হয়। এটা
আমার কথা নয় । জরিপ করে দেখুন শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে ।
অধ্যাপক শরীফ এনামুল কবির স্যার জাবির পরতে পরতে গেঁথে রয়েছেন- বিশ্বাস, আস্থা, দায়িত্ত্ববোধসম্পন্নতা, শিক্ষাবান্ধবতা, অভিভাবকত্ত্ব ও ভালবাসার কারণে । শরীফ স্যার ও তাঁর খ্যাতি-অবদানকে যতই ঢেকে রাখার চেষ্ঠা করা হোক সত্য জাবির প্রতিটি ইট-বৃক্ষ-প্রাণ-মানব তা চিৎকার করে বলবে ।
কারণ সত্যই বিজয়ী হয়।
আর অধ্যাপক শরীফ এনামুল কবির সত্য, সততা, মেধা, দায়িত্ত্ববোধ ও
প্রকৃত অভিভাবকত্ত্বসুলভ ব্যক্তিত্ত্বের কারণেই বিজয়ী । সত্যিকার বিজয়ী।অধ্যাপক শরীফ এনামুল কবির স্যার জাবির পরতে পরতে গেঁথে রয়েছেন- বিশ্বাস, আস্থা, দায়িত্ত্ববোধসম্পন্নতা, শিক্ষাবান্ধবতা, অভিভাবকত্ত্ব ও ভালবাসার কারণে । শরীফ স্যার ও তাঁর খ্যাতি-অবদানকে যতই ঢেকে রাখার চেষ্ঠা করা হোক সত্য জাবির প্রতিটি ইট-বৃক্ষ-প্রাণ-মানব তা চিৎকার করে বলবে ।
কারণ সত্যই বিজয়ী হয়।


