সর্বশেষ

সুশান্তের সমালোচনায় অশান্ত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম

এক সময়ের প্রিয় সুশান্ত পাল , ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে আপনি এমন অসুস্থ মানুষের মত খারাপ কথা কেন লিখেছেন? আপনার কাছ থেকে এমন আচরণ আমরা আশা করিনা । আপনি অনুপ্রেরণাদাতা হিসেবে পরিচিতি । অথচ দেশের হাজার হাজার ঢাবি শিক্ষার্থীর মনে এভাবে আঘাত দিলেন কিভাবে, বলুন? দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপারে আপনি এত কম জ্ঞান নিয়ে লেকচারারগিরি কিভাবে করছেন? আচ্ছা, আপনার ঐ স্ট্যাটাসে যে নিচু, কুরুচীপূর্ণ শব্দ ব্যবহার করেছেন তা তো আপনার ভেতরের চরম বাজে একটা মানুষকে উপস্থাপন করেছে । আপনার প্রতি যে ধারণা ছিল তার সবটুকু মুছে গেছে । এখানে  সুশান্ত পালের সম্পর্কিত  কিছু বিষয় , ঢাবির প্রতিবাদী অবস্থান এবং ঢাবির প্রকৃতচিত্র বিষয়ক কিছু কথা আলোচনায় আনা হলো ।
 

বিসিএস ক্যাডার কি সরকারী চাকরীর পাশাপাশি পাবলিক লেকচার দিয়ে আর্থিকভাবে লাভবান হতে পারে?

আচ্ছা, দেশের প্রথম শ্রেণীর চাকরী করেও আপনি যে বিসিএসের ভ্রাম্যমান কোচিং (লেকচার দেয়া, টিকেট বিক্রির মাধ্যমে মোটিভেশনাল ট্রেনিং করানো ইত্যাদি ) খুলেছেন এটি কি সরকারী নীতি লঙ্ঘন নয়? আপনাকে জনগণের টাকায় বেতন দেয়া হয় কাস্টমসে চাকরী করার জন্য, আপনি বিসিএস লেকচার দেয়ার অনুমোদন কোথায় পেয়েছেন?


আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে এ ব্যাপারে আপনার জবাবদিহিটা আশা করি । আপনি আপনার সস্তা মোটিভেশনাল ফতোয়াবাজি করার জন্য দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য, স্বাধীনতা ও মুক্তির আন্দোলনের সাথে জড়িত সবচেয়ে বড় প্রতিষ্ঠানটির মানকে চরমভাবে হানি করেছেন । এর জবাবদিহি আপনাকে করতেই হবে । আর যদি রাষ্ট্র আপনাকে অনুমোদন দেয় , কাস্টমসে চাকরী করার পাশাপাশি লেকচার দেয়ার, মোটিভেশনাল ট্রেনিং করানোর তবে সেটি ঠিক আছে । কিন্তু আপনার মত আর কোন ক্যাডারকে কখনো এভাবে বিসিএস নিয়ে পাবলিক লেকচার দিতে দেখিনি ।

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় দেশের উৎপাদন সচল রাখে, তাদের ব্যাপারে যা তা বলতে পারেন না

আমি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করি । আপনার ব্যাপারে ইতিবাচক ধারণা ছিল । সেটি নষ্ট করেছেন আপনি । আজ আপনি ঢাবি নিয়ে বাজে মিথ্যাচার করেছন, কাল করবেন জাবি নিয়ে, তারপর রাবি, তারপর চবি ও অন্যান্য । কারণ আপনার কাছে মূখ্য হচ্ছে আপনার কথিত বক্তব্য’র চমৎকারিত্ত্ব । তার জন্য আপনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে চরম মিথ্যা, অশ্লীল ও খারাপ কথা বলতে পারেন । সেটি আমরা কামনা করিনা । অন্যের ব্যক্তিত্ত্ব ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মান না করে আপনি অন্যের সম্মান আশা করতে পারেন না । সেটি আশা করাও অন্যায় । আপনি কথিত সেলিব্রেটি । আপনার এই ক্ষমার স্ট্যাটাসের চেয়ে ঐ বাজে স্ট্যাটাসের প্রভাব বেশি । তো যে মান ঢাবির আপনি হানি করলেন তা পূরণ করবেন কি দিয়ে? কি দিয়ে হে?

মেয়েদের “কুত্তী ” বলে নারী অবমাননা কেন করলেন?

আর আপনার ঐ স্ট্যাটাসে ঢাবির কিছু নারী শিক্ষার্থীদের যে আপনি “কুত্তি ” বলেছেন এটা আপনার কোন মানের খারাপ মানসিকতার প্রকাশ বলুনতো । নারীর প্রতি এমন বাজে ও অসম্মানজনক ধারনা করে সমাজের নিচু মূল্যবোধসম্পন্ন মানুষগুলো অথবা ডোনাল্ড ট্রাম্পের মত ঘৃণা ছড়ানো ব্যক্তিরা । আপনি কি হিসেবে দেশের ফার্স্ট ক্লাস গেজেটেড অফিসার হয়ে এমন খারাপ কথা বলতে পারলেন?

সুশান্ত পালের সেই স্ট্যাটাস

প্রতিবাদের মুখে সুশান্ত পাল তার বিতর্কিত স্ট্যাটাসটি মুছে দিয়েছে । দেশের কম বেশি সব শিক্ষার্থী ক্ষেপে উঠায় উপায় না দেখে ক্ষমা চেয়ে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন তিনি 
সুশান্ত পাল । ছবি/টাইমলাইন ।
। কিন্তু যে কথা তিনি লিখেছিলেন তাতে কেবল ফেসবুক স্ট্যাটাসের ক্ষমায় ঢাবি শিক্ষার্থীরা শান্ত হবে বলে মনে হয়না।যেকোন বিবেক সম্পন্ন মানুষকে আহত করবে সুশান্ত পালের সেই স্ট্যাটাস । নিচে দেখুন সেই কুখ্যাত স্ট্যাটাসটি ।

একটা ছেলে ঢাবি নিয়ে স্বপ্ন দেখা অবস্থায় এখানে ভর্তি হয়ে তারপর ক্যাম্পাসে এসে দোজখের মধ্যে পড়ে। চান্সপ্রাপ্ত শারীরিক প্রতিবন্ধিদের নিয়ে তাদের ক্লাসমেটরা তুচ্ছ তাচ্ছিল্য ও হাসি-ঠাট্টা করে।’
.....
‘হলের গেস্ট রুমে গাঁজাখোর তথাকথিত বড় ভাইয়েরা সদ্য চান্সপ্রাপ্ত ছেলেটাকে আন্ডারওয়্যার পড়িয়ে নাচায়, ন্যাংটা করে উঠবস করায়। গেস্ট রুমে মাস্টারবেট করতে বাধ্য করেই ক্ষান্ত হন না এরপর তা ভিডিও ধারণ করেন। গাঞ্জাখোর বড় ভাইয়েরা বইপত্র ছুঁড়ে ফেলে দেয়। চায়ে বীর্য ঢেলে দিয়ে সেটা জুনিয়রকে খেতে বাধ্য করায়। এখানে মেয়ে নামক কিছু কুত্তিও আছে এরাও এসব কাজ করে। আর বলতে পারছিনা ভাই, নিজ দায়িত্ব নিয়ে পড়ুন।’
কত নোংরা ও জঘন্য ভাষায় ঢাবির মানহানি করেছে তা দেখেছেন? কেমন লাগে বলনু তো এটা পড়ে?

সুশান্ত পালের জবাবদিহিতার দাবি করার সাথে আছি

আমি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী । তারপরেও আমি সুশান্ত পালের অসভ্য স্টাটাসের বিরুদ্ধে ঢাবি শিক্ষার্থীদের নৈতিক আন্দোলনের পাশে আছি । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আমাদের গৌরবের প্রতিষ্ঠান । এর সাথে ইতিহাস ও ঐতিহ্য জড়িত । সুশান্ত পালের মত অসুস্থ কোন সাহসে ধৃষ্টতাপূর্ণ এই মিথ্যাচার করলো? এর জবাবদিহি হওয়া প্রয়োজন ।
সুশান্ত পাল বক্তব্য দিচ্ছেন ।
কারণ যে নোংরা ও অশ্লীল ভাষায় ঢাবির মানহানি করছে সুশান্ত তা সত্যিই কোন স্বাভাবিক আচরণ নয় । যার কথায় সত্যের লেশমাত্র নেই । সুশান্তের বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে । প্রয়োজনে দুদকের মাধ্যমে তার ইনকাম তদন্ত করানো হোক । আর সরকারী প্রথম শ্রেণীর চাকরী করার পরও কিভাবে এই লোক দেশে ঘুরে ঘুরে লেকচারগিরি করে বেড়ায়? এটা কি সাংবিধানিকভাবে স্বীকৃত? কাস্টমসে চাকরী করে সে দেশ ও জাতির জন্য ক্ষতিকর না তো? এসব নিয়ে তদন্ত হওয়া উচিত । মিথ্যাচার করে ইমবিএ কে আইবিএ লিখে সুযোগ নেয়া সুশান্তকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে না , পুরো বাংলাদেশেই নিষিদ্ধ করা উচিত । কারণ আজ ঢাবি বিষয়ে আপত্তিকর বাজে কথা বলেছে, কাল বলবে জাবি, তারপর রাবি , তারপর চবি এবং এক সময় তার কথিত মোটিভেশনাল কথাবার্তার অজুহাতে বাঙালি ও বাংলাদেশকেও সে ছোট করার ধৃষ্টতা করবে । সে সুযোগ তাকে দেয়া যাবেনা । কুরুচিপূর্ণ মিথ্যাচার করা কুমানব সুশান্ত পালের শাস্তি চাওয়ার আন্দোলনে সাধারণ মানুষের পূর্ণ সমর্থন রয়েছে। কারণ দেশের সাধারণ মানুষকে স্বাধীনতা ও ভাষা এনে দেয়ায় ঢাবির ভূমিকা প্রথম সারিতে ।

 সুশান্তের সমালোচনায় অশান্ত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম

ইতোমধ্যে ঢাবি শিক্ষার্থীরা নিজেদের প্রতিষ্ঠানের সম্মানহানির প্রতিবাদে প্রতিবাদ কর্মসূচি গ্রহণ করেছে । ফেসবুকের ইভেন্টের নাম “ঢাবি সম্পর্কে মিথ্যা, অশ্লীল, মানহানিকর অপপ্রচারের বিচার চাই” । ইভেন্টটিতে শনিবার বিকাল ৩ টা ২০ পর্যন্ত ৫০৪ জন ইন্টারেসেটেড, ২০০ জন গোয়িং এবং ১৯৩ টি শেয়ার দেখা যাচ্ছে ।

আর এদিকে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষক , জেমকন সাহিত্য পুরষ্কার বিজয়ী এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৭ তম আবর্তনের সাবেক শিক্ষার্থী মেহেদী উল্লাহ তাঁর ফেসবুক টাইমলাইনে লিখেছেন,
'সুশান্ত পাল' দের জন্য করুণা হয়, তারা হল লাইফে ক্যাম্পাসের কালচার বোঝার পরিবর্তে নীলক্ষেত থেকে কয়টা বই এনে টেবিলেই মাথা পিষে পাঁচ বছর, এরপর মুখস্তবিদ্যার দৌড়ে বিসিএস পাস দিয়ে ক্যাম্পাস কালচারকে ভুলভাল রিড করে।”

আর কে ও সাইমন লেখেন,
I'm from Jagannath university but i don't support susanto paul for this kind of activities.... just ban him । ইভেন্টে আমিরুল ইসলাম লিখেছেন, 'সুশান্ত পাল' এখন একটি জাতীয় গালি। মাহফুজুর রহমান খান লিখেছেন, এ হেন কুরুচির ধৃষ্ঠতা পূর্ন বক্তব্য এটা কোন সভ্য সমাজে গ্রহনযোগ্য নয়....।

রোহিত ঘোষ জয়দ্বিপ বিশ্বাসের ক্রেডিট দিয়ে পোস্ট করেছেন, আমাদের বর্তমান প্রথাগত শিক্ষাব্যবস্থা এমনই নিকৃষ্ট যে তা একজন মানুষকে তার মুখের কথায় ন্যুনতম শালীনতা বজায় রাখতেও শিখাতে পারে না। শেখাতে পারে কেবল মুখস্তবিদ্যা আর অন্ধের মত অর্থ আর ক্ষমতার পেছনে ছোটা। একজন 'সুশান্ত পাল' - সে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিল বা কোন পরীক্ষায় প্রথম হয়েছিল বা সম্প্রতি কোন বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে কটু কথা বলল....এসব আমার কাছে গুরুত্বহীন। একজন জনপ্রিয় 'সুশান্ত পাল' এর অশালীন ভাষা ব্যবহার বর্তমান সমাজের মানুষের একটা বড় অংশের বিকৃত রুচিরই প্রতিফলন।

মোহাম্মদ বিপ্লব খান বিজয় পোস্ট করেছেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এত দিন দুধ কলা দিয়ে সুশান্ত নামক এই কাল সাপকে পুষেছিলো। তার এরকম মন্তব্যের জন্য আমি তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।সেই সাথে চাকরির পাশাপাশি তার ঢাবি'র ছাত্রত্ব ও বাতিল করা হোক।
সুশান্ত পালের বিচার চেয়ে খোলা ঢাবি শিক্ষার্থীদের ফেসবুক ইভেন্ট ।
নাইম আহমেদ লিখেছেন, কি ধরণের মানসিকতা থাকলে মানুষ এরকম অশ্লীল, কুরুচিপূর্ণ এবং বানোয়াট সব কথা বলতে পারে?? যেখানে ক্যাম্পাস তো দূরে থাক, হল এ পর্যন্ত কোন র‍্যাগিং নেই, সেখানে সুশান্ত পাল যেসব বাজে কথা লিখেছে তা মুখে আনার মত নয়। ফালতু, লুইচ্চা লোক একটা! শাস্তি চাই।

মিঠু মোহাম্মদ হাসান লিখেছেন, শালারে টিএসসিতে আইন্না কান ধরে উঠবস করাইতে হবে। লুইচ্চামি ধরাইদিছি দেইক্ষা শালা আমারে ব্লক মারছিল!

শফিক স্বদেশ লিখেছেন, আমাদের দুই (২) দফা দাবি
১। সুশান্ত পালের বিরুদ্ধে মানহানি ও নারীর প্রতি কুরুচিপূর্ণ মন্তব্যের মামলা করা।
২। ভবিষ্যতে ঢাবি সর্ম্পকে কেউ কোন অশ্লীল, মিথ্যা, বানোয়াট মন্তব্য করলে আইনের আওতায় আনা।

(আরো অজস্র পোস্ট আসবে বলে মনে হচ্ছে ।)

আসলে ঢাবি ও এর হল জীবন কেমন?


আমি জাবিতে পড়ি । কিন্তু আমি ঢাবি সম্পর্কে জানি । সেখানে আমার বন্ধু, মামতো ভাই ও মামা পড়েছেন । আমি পড়েছি ঢাকা কলেজে । খুব কাছ থেখে ঢাবিকে আমি দেখেছি । আমি জাবিতে পড়ি বলে ঢাবি সম্পর্কে অপপ্রচার মেনে নেবা এটা মানবিক আচরণ নয় । আমি ঘ ইউনিটের মাধ্যমে ঢাবিতে পড়ার সুযোগ পেয়ছিলাম । সুতরাং ঢাবি আমি ধারণ করি । এখানে আমি অনেক দিন থেকেছি । সুশান্ত পাল হল জীবন সম্পর্কে অজ্ঞ । একটি উদাহরণও সে দিতে পারবেনা যে সব বাজে কথা লিখেছেন তিনি ঢাবি সম্পর্কে । কারণ আমি দেখেছি ঢাবির শিক্ষার্থীরা অনেক বেশি ব্যস্ত । রাজনৈতিক যে বড় ভাইয়ের কথা বলেছে সুশান্ত পাল তা খুবই খারাপ একটি ইমেজ দাঁড় করিয়েছে । এমন যে প্রতিটি হলের বড় ভাইরা খারাপ, গাঞ্জাখোর ইত্যাদি । যেটি চরম মিথ্যাচার । হলগুলোতে ভাইয়েরা আদর করে বলেই জানতাম । যেটুকু রাজনৈতিক ক্ষমতা চর্চা করে তা তো সব ক্যাম্পাসেই হয় । তাহলে কেন শুধু ঢাবিরই বদনাম করতে হবে? সুশান্ত যে চুয়েটে পড়েছেন সেখানে কি এই বড় ভাইদের অনুপস্থিতি দেখা যায় ? নাকি নিজেরটা ঢেকে অন্যকে নিয়ে নাক গলাতে এসেছেন?

ঢাবিতে বা যেকোন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়েই আসন সংকট রয়েছে । এরপরেও কষ্ট করে হলে থেকে জীবনযাপন করে সাধারণ শিক্ষার্থীরা । এই দায়ভার তো শিক্ষার্থীদের নয় । এটি তো পলিসি মেকারদের দায়িত্ত্ব । অথচ সুশান্ত পাল ঢাবি সম্পর্কে কেমন খারাপ কথা অবলীলায় বলে দিলেন । তার ঐ স্ট্যাটাসটি এই অনুলাইন ইনফরমেশনের যুগে যারা দেখবে বা পড়বে তারা চিরকাল ঢাবি সম্পর্কে কুরুচীপূর্ণ , অসত্য  তথ্য জানবে এবং আতঙ্কিত হবে ঢাবিতে পড়তে বা হলে উঠতে । কিন্তু ঢাবি তো এমন না । এমনভাবে ঢাবিকে অঙ্কণ করার জন্য ফের সুশান্ত পালের নিন্দা জানালাম ।
পাঠ অনুভূতি