সর্বশেষ

বসুন্ধরা গ্রুপের এমডি সায়েম সোবহান আনভীর লম্পটের দালাল মিডিয়া


বসুন্ধরার গোলাম ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপের আওতায় থাকা বাংলাদেশ প্রতিদিন, কালেরকণ্ঠ, বাংলানিউজ২৪, ডেইলি সান, নিউজ২৪ ইত্যাদির মেরুদণ্ডহীন এলসেসিয়ানগুলো সায়েম সোবহানের প্ররোচনায় পরোক্ষভাবে খুন হওয়া মেয়েটির চরিত্র হননের জন্য ওঁৎ পেতে আছে, হয়তো প্রোপাগাণ্ডা চালাতে প্রস্তুতিও নিচ্ছে। 

'মেয়েটির বয়ফ্রেন্ড, মেয়েটি ১ লাখ টাকার ফ্লাটে থাকতে কী কী অনৈতিক উপায়ে টাকা রোজগার করতো, মেয়ের পরিবার খারাপ, মেয়েটি রক্ষিতা, উপপত্নী, বেশ্যা' এসব মিথ্যাচারে ভরা গালগল্প নিয়ে বসুন্ধরা গ্রুপের কুত্তামিডিয়ার সঙবাতিকপাল মেয়েটি, তার বোন কিংবা পরিবারের উপর ঝাঁপিয়ে পড়তে পারে। একে বলে 'ম্যানুফ্যাকচারিং কনসেন্ট' বা 'সম্মতি উৎপাদন'---মেয়েটি খারাপ এটা গণমানসে প্রদান করে খুনী সায়েমকে জনরোষের আওতাবহির্ভূত রাখা। এ ধরনের অপপ্রচারকে সবার একসঙ্গে রুখে দিতে হবে।

সাধারণ মানুষ ও বিবেকসম্পন্ন মিডিয়াকর্মীরা এই দালালদের প্রতিহত করার জন্য মানসিক প্রস্তুতি নিন। 

সাংবিধানিকভাবে আইন সবার জন্য সমান। যে মামলায় একজন সাধারণ মানুষ অনায়েসে গ্রেফতার হয়ে আইনের মুখোমুখি হয়ে শাস্তি পায় সেই মামলায় স্পষ্ট অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও বসুন্ধরার এমডি বলেই খুনী সায়েম সোবহান মাফ পেয়ে যেতে পারেনা। 

ফেসবুকে সবাই সরব হন। Yes, Your status matters এবং একসঙ্গে আমরা সবাই সরব থাকলে এই খুনী গং তাদের এলসেসিয়ান সঙবাতিকপাল দিয়ে কিচ্ছু করতে পারবেনা। 

এর আগে সাব্বির নামে একজনকে খুন করে চুল খাড়া বাবরের কারণে পার পেয়ে যায় এই খুনীর আরেক ভাই। এদের কুখ্যাত খুনের লিগ্যাসি আছে। বারবার অপরাধ করে পার পেয়ে যেতে যেতে এরা ধরাকে সরা জ্ঞান করছে। এবার আর ঘুঘুকে ধান খেয়ে চলে যেতে দেয়া যাবেনা। জনতার সত্য ফাঁদে পড়েছে, এবার আইনের আওতায় এনে খুনীকে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা হোক।
পাঠ অনুভূতি

Post a Comment

0 Comments