আলফা পারভীন নামের এক নারী কবি আত্মহত্যা করেছেন।কবির প্রেমিক আরেক কথিত
কবি জুয়েল মাহফুজ(যুগান্তর)।তিনি কালেরকন্ঠে কর্মরত।সম্ভবত এই কবি আলফার
সঙ্গে ভয়াবহ কিছু আচরণ করেছে যার কারণে তিনি আত্মহত্যা করেছেন।মহিলা কবির
টাইমলাইনে একটি পোস্ট চোখে পড়েছে।তিনি লিখেছেন,' আমি জুয়েল কে খুব ভালবাসি ।
কিন্তু আমি তাকে আর তার মা বাবাকে কোন দিনও ক্ষমা করব না'।এ থেকে বোঝা
যায়,জুয়েলের পরিবারের সাথে মেয়েটির যোগাযোগ ছিল।বিয়ে হয়েছে কি না
জানিনা।আমার ধারনা বিয়ের ব্যাপারে জুয়েলের মা,বাবা আপত্তি জানায় এবং
জুয়েল সে আপত্তির সঙ্গে সহমত হয়।ভিন্ন কিছুও হতে পারে।যদি প্রথম ধারনা ঠিক
হয় তবে বলতেই হয়,বিয়ে ছাড়া সম্পর্ক অনিশ্চিত ভবিষ্যত্,এমন কি আত্মহত্যার
প্রায় সমার্থক।সে তা কবির ক্ষেত্রে হোক কি শিল্পীর।
২।
এ ঘটনার আইনী সমাধান হবে খুব খুব জটিল।আমি ব্যক্তিগতভাবে জগতের সবশ্রেণীর লম্পটদের ঘৃণা করি।তবে দুঃখজনক হলেও সত্য জগতের বহু নারীরই প্রেমিক হিসেবে প্রথম পছন্দ হয় কোন একটি প্রথম শ্রেণীর লম্পট।তো যা বলছিলাম,মেয়েটি আত্মহত্যা করলো।সুইসাইড নোটে অপরাধীদের চিহ্নিত করে গেলো।আবার লিখে গেল খুব ভালবাসি।আদালত এখন কি করবে?ইমোশনাল কেইসকে প্রচলিত আইন দিয়ে বিচার করা কষ্টকর হবে অথবা জটিল।
৩।
কথিত কবি এখনো এ ব্যাপারে মুখ খোলেনি।মুখ খুলুক বা না খুলুক তিনি ফেঁসে গেছেন।বেশ ভাল রকমের ফাঁসা ফাঁসছেন।এ থেকে মুক্তি পেতে হলে তাকে সত্য স্বীকার করতে হবে।তবে এটাও সত্য কবির বক্তব্য থাকতে পারে।হয়তো তার বক্তব্যের পর ভিন্ন চিন্তা করা কেউ কেউ তার পাশেও দাঁড়াবে।
২।
এ ঘটনার আইনী সমাধান হবে খুব খুব জটিল।আমি ব্যক্তিগতভাবে জগতের সবশ্রেণীর লম্পটদের ঘৃণা করি।তবে দুঃখজনক হলেও সত্য জগতের বহু নারীরই প্রেমিক হিসেবে প্রথম পছন্দ হয় কোন একটি প্রথম শ্রেণীর লম্পট।তো যা বলছিলাম,মেয়েটি আত্মহত্যা করলো।সুইসাইড নোটে অপরাধীদের চিহ্নিত করে গেলো।আবার লিখে গেল খুব ভালবাসি।আদালত এখন কি করবে?ইমোশনাল কেইসকে প্রচলিত আইন দিয়ে বিচার করা কষ্টকর হবে অথবা জটিল।
৩।
কথিত কবি এখনো এ ব্যাপারে মুখ খোলেনি।মুখ খুলুক বা না খুলুক তিনি ফেঁসে গেছেন।বেশ ভাল রকমের ফাঁসা ফাঁসছেন।এ থেকে মুক্তি পেতে হলে তাকে সত্য স্বীকার করতে হবে।তবে এটাও সত্য কবির বক্তব্য থাকতে পারে।হয়তো তার বক্তব্যের পর ভিন্ন চিন্তা করা কেউ কেউ তার পাশেও দাঁড়াবে।
আশা করি এই
আত্মহত্যার দুঃখজনক ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়ে নারী আরো সাবধান হবে।নারীকে
বুঝতে হবে লম্পট ও দুশ্চরিত্র চিরকাল প্রেমিকের ছদ্মবেশেই আসে।একইভাবে
সত্যিকার প্রেমিকদের বহুগমন প্রত্যাশী প্রেমিকা হইতে সাবধান থাকিতে
হইবে।কবিকুল মনুষ্য হোক।আলফার আত্মার অতৃপ্ততা অপরাধীদের অপরাধবোধে দংশন
করুক।
বেচারি কবি আলফা পারভীন মৃত্যুর দুদিন আগে ৪৩ জন ভদ্রলোক ও ভদ্রমহিলাদের ট্যাগ করে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছিল। কি যেন আশায়!কেউ কি তার ভাষ্য বুঝতে পারেনি? এত এত ওজনওয়ালা শব্দ ব্যবহারকারী হে কবিকুল ,তোমাদের শব্দভান্ডার ও মনের ডিকনস্ট্রাকশন হওয়া জরুরী। এমন কি মৃত্যাুর তিন দিন পরেও তোমরা কেমন নির্বিকার ! আত্মহত্যা করা মেয়েটির স্ট্যাটাসটি নিম্বরূপ :
“আমি জুয়েল কে খুব ভালবাসি। কিন্তু আমি তাকে আর তার মা বাবাকে কোন দিনও ক্ষমা করব না।”
আসুন, ধুমায়া কাব্য চর্চা করি। আসুন আমরা নারীবাদী পরিচয়ে সভা ও সেমিনার করি। আর আলফারা যুগের নষ্ট গামা রশ্মির সঙ্গে মহাকালে বিলীন হয়ে যাক। কি দরকার ছিল তার মরে যাওয়ার! বেঁচে থেকে গবিকুলের সান্নিধ্য পাওয়ার মেয়েটির অগনিত সম্ভাবনা ছিল!গবিরা হতাশ!!!মর্মাহত!!!আরো একটি পার্শ্ব তারকার পতনে...!
বেচারি কবি আলফা পারভীন মৃত্যুর দুদিন আগে ৪৩ জন ভদ্রলোক ও ভদ্রমহিলাদের ট্যাগ করে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছিল। কি যেন আশায়!কেউ কি তার ভাষ্য বুঝতে পারেনি? এত এত ওজনওয়ালা শব্দ ব্যবহারকারী হে কবিকুল ,তোমাদের শব্দভান্ডার ও মনের ডিকনস্ট্রাকশন হওয়া জরুরী। এমন কি মৃত্যাুর তিন দিন পরেও তোমরা কেমন নির্বিকার ! আত্মহত্যা করা মেয়েটির স্ট্যাটাসটি নিম্বরূপ :
“আমি জুয়েল কে খুব ভালবাসি। কিন্তু আমি তাকে আর তার মা বাবাকে কোন দিনও ক্ষমা করব না।”
আসুন, ধুমায়া কাব্য চর্চা করি। আসুন আমরা নারীবাদী পরিচয়ে সভা ও সেমিনার করি। আর আলফারা যুগের নষ্ট গামা রশ্মির সঙ্গে মহাকালে বিলীন হয়ে যাক। কি দরকার ছিল তার মরে যাওয়ার! বেঁচে থেকে গবিকুলের সান্নিধ্য পাওয়ার মেয়েটির অগনিত সম্ভাবনা ছিল!গবিরা হতাশ!!!মর্মাহত!!!আরো একটি পার্শ্ব তারকার পতনে...!
0 Comments